২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার,রাত ১০:০৩

বেনাপোলে গৃহহীন পরিবারের নিকট থেকে সরকারী ঘর দেওয়ার কথা বলে টাকা নেওয়ার অভিযোগ ভুমি অফিসের সহকারী ওয়াসিম এর বিরুদ্ধে।

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২১

  • শেয়ার করুন

 

মিলন হোসেন বেনাপোল।
ভুুমিহীন পরিবারদের প্রধান মন্ত্রীর দেওয়া দুই শতক জমি ও আধা পাকা ঘর বরাদ্দকৃতদের নিকট থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে বেনাপোল ভুমি অফিসের সহকারী ওয়াসিম এর বিরুদ্ধে। নিজেকে অনেক বড় মাপের কর্মকর্তা ও এক মন্ত্রীর আত্মীয় বলে দাপট দেখিয়ে এসব ভুমিহীন গৃহহীন মানুষদের নিকট থেকে টাকা নিয়েছে। প্রতিটি পরিবারের নিকট থেকে ২২ হাজার করে টাকা নেওয়ার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগি পরিবার। আর এই ওয়াসিমকে সহযোগিতা করেছে বেনাপোলের ইলেকট্রিক মিস্ত্রি খোকন এবং খান নামে আর একজন দালাল।
সম্প্রতি বেনাপোল ভুমি অফিসে কর্মরত ওয়াসিম বেনাপোল পৌরসভা এলাকার ভবেরবেড় গ্রামের সাবিনা ইয়াসমিন, নার্গিস খাতুন, হালিমা খাতুন এর নিকট থেকে টাকা নিয়েছে। প্রত্যেক এর নিকট থেকে ২২ হাজার টাকা করে নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে।

ভুক্তভোগি নার্গিস বেগম বলেন সে একজন ভুমিহীন এবং গৃহহীন মানুষ। তাকে ঘর দেওয়ার কথা বলে তার নিকট থেকে ২২ হাজার টাকা দাবি করে। এবং ওই টাকা তাৎক্ষনিক দিতে হবে বলে তারা আমাকে চাপ দেয়। আমি ওই সময় বলি সমিতি থেকে টাকা ঋন নিয়ে আমি দিব। এরপর আমি সমিতি থেকে ঋন নিয়ে ঘরের টাকা পরিশোধ করি। তখন অসীম খোকন ও খান বলে আমাকে ঘর ও গরু দিবে সাথে দুই শতক জমি । মাত্র তিন মাসের কথা বলে টাকা নিয়ে আজ সাত মাস গত হয়ে যাচ্ছে আমাদের সেই ঘর বরাদ্দের কোন খবর নেই। একই সুরে অভিযোগ করেন ইয়াসমিন ও হালিমা খাতুন। ভুক্তভোগি সকলে তাদের টাকার ডেমারেজ সহ অর্থ দাবি করে।
বেনাপোল রেল রোডের ইলেকট্রিক মিস্ত্রি খোকন বলেন, যাদের নিকট থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে। ওয়াসীম টাকা নিয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন সেই তো ভুমি অফিসের লোক। সে সব টাকা দুই একদিনের মধ্যে ফেরত দিবে।

বেনাপোল ভবেরবেড় গ্রামের নজরুল ইসলাম বলেন বেনাপোল ভুমি অফিসের ওয়াসীম, রেল রোডের দোকানদার খোকন ও দালাল খান এরা মিলে প্রক্যেকজনের নিকট থেকে ২২ হাজার করে টাকা নিয়েছে। যার ভিডিও রেকর্ড তার কাছে আছে। তারা টাকা ফেরত দেওয়ার কথাও বলেছে।

এ বিষয় বেনাপোল ভুমি অফিস এর সহকারী ওয়াসীম বলেন, আমি এ অর্থ নেয়নি। আমাকে অযথা জড়ানো হচ্ছে। খোকন ও খান টাকা নিয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন তারা নিয়ে থাকতে পারে। আপনার নাম কেন ওই ভুক্তভোগি পরিবার বলছে এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমি তা বলতে পারব না।
প্রেরক
মিলন হোসেন বেনাপোল
তারিখ ১৫/০৯/২১
মোবাইল ০১৭১২২১৭১৪৩

মিলন হোসেন বেনাপোল।
ভুুমিহীন পরিবারদের প্রধান মন্ত্রীর দেওয়া দুই শতক জমি ও আধা পাকা ঘর বরাদ্দকৃতদের নিকট থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে বেনাপোল ভুমি অফিসের সহকারী ওয়াসিম এর বিরুদ্ধে। নিজেকে অনেক বড় মাপের কর্মকর্তা দেখিয়ে এসব ভুমিহীন গৃহহীন মানুষদের নিকট থেকে টাকা নিয়েছে। প্রতিটি পরিবারের নিকট থেকে ২২ হাজার করে টাকা নেওয়ার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগি পরিবার। আর এই ওয়াসিমকে সহযোগিতা করেছে বেনাপোলের ইলেকট্রিক মিস্ত্রি খোকন এবং খান নামে আর একজন দালাল।
সম্প্রতি বেনাপোল ভুমি অফিসে কর্মরত ওয়াসিম বেনাপোল পৌরসভা এলাকার ভবেরবেড় গ্রামের সাবিনা ইয়াসমিন, নার্গিস খাতুন, হালিমা খাতুন এর নিকট থেকে টাকা নিয়েছে। প্রত্যেক এর নিকট থেকে ২২ হাজার টাকা করে নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে।

ভুক্তভোগি নার্গিস বেগম বলেন সে একজন ভুমিহীন এবং গৃহহীন মানুষ। তাকে ঘর দেওয়ার কথা বলে তার নিকট থেকে ২২ হাজার টাকা দাবি করে। এবং ওই টাকা তাৎক্ষনিক দিতে হবে বলে তারা আমাকে চাপ দেয়। আমি ওই সময় বলি সমিতি থেকে টাকা ঋন নিয়ে আমি দিব। এরপর আমি সমিতি থেকে ঋন নিয়ে ঘরের টাকা পরিশোধ করি। তখন অসীম খোকন ও খান বলে আমাকে ঘর ও গরু দিবে সাথে দুই শতক জমি । মাত্র তিন মাসের কথা বলে টাকা নিয়ে আজ সাত মাস গত হয়ে যাচ্ছে আমাদের সেই ঘর বরাদ্দের কোন খবর নেই। একই সুরে অভিযোগ করেন ইয়াসমিন ও হালিমা খাতুন। ভুক্তভোগি সকলে তাদের টাকার ডেমারেজ সহ অর্থ দাবি করে।
বেনাপোল রেল রোডের ইলেকট্রিক মিস্ত্রি খোকন বলেন, যাদের নিকট থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে। ওয়াসীম টাকা নিয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন সেই তো ভুমি অফিসের লোক। সে সব টাকা দুই একদিনের মধ্যে ফেরত দিবে।

বেনাপোল ভবেরবেড় গ্রামের নজরুল ইসলাম বলেন বেনাপোল ভুমি অফিসের ওয়াসীম, রেল রোডের দোকানদার খোকন ও দালাল খান এরা মিলে প্রক্যেকজনের নিকট থেকে ২২ হাজার করে টাকা নিয়েছে। যার ভিডিও রেকর্ড তার কাছে আছে। তারা টাকা ফেরত দেওয়ার কথাও বলেছে।

এ বিষয় বেনাপোল ভুমি অফিস এর সহকারী ওয়াসীম বলেন, আমি এ অর্থ নেয়নি। আমাকে অযথা জড়ানো হচ্ছে। খোকন ও খান টাকা নিয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন তারা নিয়ে থাকতে পারে। আপনার নাম কেন ওই ভুক্তভোগি পরিবার বলছে এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমি তা বলতে পারব না।
প্রেরক
মিলন হোসেন বেনাপোল
তারিখ ১৫/০৯/২১
মোবাইল ০১৭১২২১৭১৪৩

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন