মিলন হোসেন বেনাপোল।
ভুুমিহীন পরিবারদের প্রধান মন্ত্রীর দেওয়া দুই শতক জমি ও আধা পাকা ঘর বরাদ্দকৃতদের নিকট থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে বেনাপোল ভুমি অফিসের সহকারী ওয়াসিম এর বিরুদ্ধে। নিজেকে অনেক বড় মাপের কর্মকর্তা ও এক মন্ত্রীর আত্মীয় বলে দাপট দেখিয়ে এসব ভুমিহীন গৃহহীন মানুষদের নিকট থেকে টাকা নিয়েছে। প্রতিটি পরিবারের নিকট থেকে ২২ হাজার করে টাকা নেওয়ার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগি পরিবার। আর এই ওয়াসিমকে সহযোগিতা করেছে বেনাপোলের ইলেকট্রিক মিস্ত্রি খোকন এবং খান নামে আর একজন দালাল।
সম্প্রতি বেনাপোল ভুমি অফিসে কর্মরত ওয়াসিম বেনাপোল পৌরসভা এলাকার ভবেরবেড় গ্রামের সাবিনা ইয়াসমিন, নার্গিস খাতুন, হালিমা খাতুন এর নিকট থেকে টাকা নিয়েছে। প্রত্যেক এর নিকট থেকে ২২ হাজার টাকা করে নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে।
ভুক্তভোগি নার্গিস বেগম বলেন সে একজন ভুমিহীন এবং গৃহহীন মানুষ। তাকে ঘর দেওয়ার কথা বলে তার নিকট থেকে ২২ হাজার টাকা দাবি করে। এবং ওই টাকা তাৎক্ষনিক দিতে হবে বলে তারা আমাকে চাপ দেয়। আমি ওই সময় বলি সমিতি থেকে টাকা ঋন নিয়ে আমি দিব। এরপর আমি সমিতি থেকে ঋন নিয়ে ঘরের টাকা পরিশোধ করি। তখন অসীম খোকন ও খান বলে আমাকে ঘর ও গরু দিবে সাথে দুই শতক জমি । মাত্র তিন মাসের কথা বলে টাকা নিয়ে আজ সাত মাস গত হয়ে যাচ্ছে আমাদের সেই ঘর বরাদ্দের কোন খবর নেই। একই সুরে অভিযোগ করেন ইয়াসমিন ও হালিমা খাতুন। ভুক্তভোগি সকলে তাদের টাকার ডেমারেজ সহ অর্থ দাবি করে।
বেনাপোল রেল রোডের ইলেকট্রিক মিস্ত্রি খোকন বলেন, যাদের নিকট থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে। ওয়াসীম টাকা নিয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন সেই তো ভুমি অফিসের লোক। সে সব টাকা দুই একদিনের মধ্যে ফেরত দিবে।
বেনাপোল ভবেরবেড় গ্রামের নজরুল ইসলাম বলেন বেনাপোল ভুমি অফিসের ওয়াসীম, রেল রোডের দোকানদার খোকন ও দালাল খান এরা মিলে প্রক্যেকজনের নিকট থেকে ২২ হাজার করে টাকা নিয়েছে। যার ভিডিও রেকর্ড তার কাছে আছে। তারা টাকা ফেরত দেওয়ার কথাও বলেছে।
এ বিষয় বেনাপোল ভুমি অফিস এর সহকারী ওয়াসীম বলেন, আমি এ অর্থ নেয়নি। আমাকে অযথা জড়ানো হচ্ছে। খোকন ও খান টাকা নিয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন তারা নিয়ে থাকতে পারে। আপনার নাম কেন ওই ভুক্তভোগি পরিবার বলছে এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমি তা বলতে পারব না।
প্রেরক
মিলন হোসেন বেনাপোল
তারিখ ১৫/০৯/২১
মোবাইল ০১৭১২২১৭১৪৩
।
মিলন হোসেন বেনাপোল।
ভুুমিহীন পরিবারদের প্রধান মন্ত্রীর দেওয়া দুই শতক জমি ও আধা পাকা ঘর বরাদ্দকৃতদের নিকট থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে বেনাপোল ভুমি অফিসের সহকারী ওয়াসিম এর বিরুদ্ধে। নিজেকে অনেক বড় মাপের কর্মকর্তা দেখিয়ে এসব ভুমিহীন গৃহহীন মানুষদের নিকট থেকে টাকা নিয়েছে। প্রতিটি পরিবারের নিকট থেকে ২২ হাজার করে টাকা নেওয়ার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগি পরিবার। আর এই ওয়াসিমকে সহযোগিতা করেছে বেনাপোলের ইলেকট্রিক মিস্ত্রি খোকন এবং খান নামে আর একজন দালাল।
সম্প্রতি বেনাপোল ভুমি অফিসে কর্মরত ওয়াসিম বেনাপোল পৌরসভা এলাকার ভবেরবেড় গ্রামের সাবিনা ইয়াসমিন, নার্গিস খাতুন, হালিমা খাতুন এর নিকট থেকে টাকা নিয়েছে। প্রত্যেক এর নিকট থেকে ২২ হাজার টাকা করে নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে।
ভুক্তভোগি নার্গিস বেগম বলেন সে একজন ভুমিহীন এবং গৃহহীন মানুষ। তাকে ঘর দেওয়ার কথা বলে তার নিকট থেকে ২২ হাজার টাকা দাবি করে। এবং ওই টাকা তাৎক্ষনিক দিতে হবে বলে তারা আমাকে চাপ দেয়। আমি ওই সময় বলি সমিতি থেকে টাকা ঋন নিয়ে আমি দিব। এরপর আমি সমিতি থেকে ঋন নিয়ে ঘরের টাকা পরিশোধ করি। তখন অসীম খোকন ও খান বলে আমাকে ঘর ও গরু দিবে সাথে দুই শতক জমি । মাত্র তিন মাসের কথা বলে টাকা নিয়ে আজ সাত মাস গত হয়ে যাচ্ছে আমাদের সেই ঘর বরাদ্দের কোন খবর নেই। একই সুরে অভিযোগ করেন ইয়াসমিন ও হালিমা খাতুন। ভুক্তভোগি সকলে তাদের টাকার ডেমারেজ সহ অর্থ দাবি করে।
বেনাপোল রেল রোডের ইলেকট্রিক মিস্ত্রি খোকন বলেন, যাদের নিকট থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে। ওয়াসীম টাকা নিয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন সেই তো ভুমি অফিসের লোক। সে সব টাকা দুই একদিনের মধ্যে ফেরত দিবে।
বেনাপোল ভবেরবেড় গ্রামের নজরুল ইসলাম বলেন বেনাপোল ভুমি অফিসের ওয়াসীম, রেল রোডের দোকানদার খোকন ও দালাল খান এরা মিলে প্রক্যেকজনের নিকট থেকে ২২ হাজার করে টাকা নিয়েছে। যার ভিডিও রেকর্ড তার কাছে আছে। তারা টাকা ফেরত দেওয়ার কথাও বলেছে।
এ বিষয় বেনাপোল ভুমি অফিস এর সহকারী ওয়াসীম বলেন, আমি এ অর্থ নেয়নি। আমাকে অযথা জড়ানো হচ্ছে। খোকন ও খান টাকা নিয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন তারা নিয়ে থাকতে পারে। আপনার নাম কেন ওই ভুক্তভোগি পরিবার বলছে এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমি তা বলতে পারব না।
প্রেরক
মিলন হোসেন বেনাপোল
তারিখ ১৫/০৯/২১
মোবাইল ০১৭১২২১৭১৪৩
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ এস এম নজরুল ইসলাম
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ শেখ তৌহিদুল ইসলাম
বার্তা সম্পাদকঃ মো: হুমায়ুন কবীর
বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃ ৩১ বি কে রায় রোড,খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ বাড়ি নং-২৮, রোড নং-১৪, সোনাডাঙ্গা আ/এ (২য় ফেজ) খুলনা থেকে প্রকাশিত ও দেশ প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন, ৪০ সিমেট্রি রোড থেকে মুদ্রিত।
যোগাযোগঃ ০১৭১৩-৪২৫৪৬২
ফোন : ০২-৪৭৭৭২১০০৫, ০২-৪৭৭৭২১৩৮৩
ই-মেইলঃ dailytathaya@gmail.com
কপিরাইট © দৈনিক তথ্য । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত