প্রকাশিত: জুলাই ১২, ২০২১
১৪ জুলাইয়ের পরও বিধিনিষেধ থাকছে। তবে ঈদ এবং অর্থনৈতিক দিক বিবেচনা করে কিছুটা শৈথিল্য থাকবে। এ বিষয়ে আজ সোমবার (১২ জুলাই) রাতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনারসংক্রমণ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। সরকার বিধিনিষেধ বাস্তবায়নের দিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। এবারের করোনার সংক্রমণ খুবই আশঙ্কাজনক। ১৪ জুলাইয়ের পরের সময়ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। করোনার সংক্রমণ কমাতে চাইলে বিভিন্ন পর্যায়ে বিধিনিষেধের প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে হবে।
তিনি বলেন, সামনে ঈদ ও কোরবানির হাট বসবে। ঈদ ও হাটে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। হাটগুলোকে কত সুনিয়ন্ত্রিতভাবে করতে পারি সেটা নিয়ে চিন্তা করা হচ্ছে।
হাটগুলো নিরাপদ ও খোলা জায়গায় করার চেষ্টা হবে। প্রতি হাটে তিনটি গেট থাকতে পারে। একটি দিয়ে ক্রেতারা ঢুকে পশু কিনে অন্য গেটে বের হবেন। আরেকটি গেট দিয়ে কোরবানির পশু ঢোকানো হবে।
তিনি বলেন, হাটে নির্দিষ্ট সংখ্যক ক্রেতা স্বাস্থবিধি মেনে ঢুকতে পারবেন। সংক্রমণ ও মৃত্যু মাথায় রেখেই হাটে আসতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, আমরা গতবার ডিজিটাল হাটকে ২৫ শতাংশ সফল করেছি। এবার অনলাইনের হাটগুলো জনপ্রিয় করতে জোর দিচ্ছি।