প্রকাশিত: মে ৩০, ২০২৫
খবর বিজ্ঞপ্তির : বিএনপির কেন্দ্রীয় তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল বলেছেন ,এখন বাংলাদেশের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মত নেতৃত্ব প্রয়োজন । তার মতো নেতৃত্ব দিতে পারবে তারই উত্তরসূরী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাই সে দেশে এসে যাতে নেতৃত্ব দিতে না পারে সেজন্য নানারকম ষড়যন্ত্র করছে এ সরকার। স্বাধীনতার পর জাতি যখন চরম হতাশায় নিমজ্জিত, নেতৃত্ব যখন দিশাহীন ঠিক সেই সময়েই আবির্ভাব ঘটে জিয়াউর রহমানের। তাঁর নেতৃত্বে এক নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত খুলে যায়। বাংলাদেশের জনগণ তখন নতুন করে নিজেদের আত্মপরিচয় খুঁজে পেতে শুরু করে।
তাঁর ব্যক্তিত্ব ছিল শক্তিশালী, ভাবনায় ছিল স্বচ্ছতা আর চিন্তায় ছিল দেশপ্রেম। সততা, কর্তব্যনিষ্ঠা এবং ত্যাগের যে উদাহরণ তিনি রেখেছেন, তা আজও কোটি মানুষকে আলোড়িত করে। একজন সৈনিকের মতো দৃঢ়চেতা মন নিয়ে তিনি আত্মনিয়োগ করেন দেশ গঠনের কাজে।
বাংলাদেশের ৬৮ হাজার গ্রাম যেন তাঁর মানসপটে গাঁথা ছিল। মানুষের হৃদয় কীভাবে জয় করতে হয়—তা তিনি জানতেন বলেই গ্রামের মাটিতেই ছিল তাঁর দিনের শুরু। এই মাটির টানেই তিনি নিজেকে গড়ে তোলেন একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক নেতা হিসেবে।
তিনি আরো বলেন, শহীদ জিয়াউর রহমান কোনো আরামপ্রিয় রাজনীতিবিদ ছিলেন না। তিনি ছিলেন এক সংগ্রামী আদর্শবাদী, যিনি বিশ্বাস করতেন, একটি জাতিকে জাগাতে হলে আগে নিজেকে বিলিয়ে দিতে হয়। তাঁর রাজনৈতিক জীবন ও আদর্শ যেন একটি জীবন্ত ইতিহাস, যা থেকে শেখার আছে অনেক কিছু।
আজ যখন আমরা রাষ্ট্রনায়কের সঙ্কটে ভুগি, তখন শহীদ জিয়াউর রহমানের দূরদৃষ্টি ও আত্মত্যাগ আমাদের সামনে পথের দিশা দেখায়। তিনি ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অনন্য উচ্চতায়।
আজ ৩০ মে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমান এর ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে রূপসা, দিঘলিয়া তেরখাদা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বিভিন্ন জায়গায় আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল, তবারক বিতরন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
এসময় তার সাথে বিভিন্ন স্থানে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক খান জুলফিকার আলী জুলু, মোল্লা খায়রুল মোল্যা,জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পি, জেলা বিএনপির সদস্য এনামুল কবীর সজল,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আতাউর রহমান রুনু, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মোল্লা সাইফুর রহমান,সদস্য সচিব জাবেদ হোসেন মল্লিক, যুগ্ম আহবায়ক বিকাশ মিত্র, জেলা বিএনপি সদস্য শেখ আঃ রশিদ,মোল্লা রিয়াজুল ইসলাম,নাজমুস সাকিব পিন্টু, আমরা জেলা বিএনপির সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান আছাফুর রহমান, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আবুল কালাম মোল্যা,হুমায়ুন কবীর,ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক আহবায়ক এসএম আঃ মালেক,খান আনোয়ার হোসেন, মহিউদ্দিন মিন্টু,শরিফুল ইসলাম বকুল,শেখ আবু সাঈদ, সাবেক সদস্য সচিব আজিজুর রহমান,মিকাইল ইসলাম, দিদারুল ইসলাম,শাহাবুদ্দিন ইজারাদার,ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ইলিয়াছুর রহমান।