২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার,দুপুর ২:৫৬

জাগো ফাউন্ডেশন ও টিকটক’র আয়োজনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিরাপত্তা বিষয়ক সেমিনার

প্রকাশিত: মার্চ ৬, ২০২৪

  • শেয়ার করুন

বাংলাদেশে অনলাইন নিরাপত্তা বিষয়ে যুবসমাজের মাঝে সচেতনতা বিস্তারের লক্ষ্যে টিকটক ও জাগো ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
বুধবার (৬ মার্চ) দুপুরে খুলনার একটি অভিজাত হোটেলে ‘সাবধানে অনলাইন-এ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় শতাধিক অংশগ্রহণকারীর উপস্থিতে ‘অনলাইন সেইফটি সামিট – খুলনা’ শিরোনামে ভিন্নধর্মী এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
সেমিনারে উদ্বোধনী অতিথি হিসেবে খুলনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এল.এ) মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এই যুগে তরুণদেরকে বর্তমান সময় সম্পর্কে অবগত হতে হবে এবং বিশ্বে তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে বিশ্বমানের নাগরিক হতে হবে।
সেমিনারে প্যানেল বক্তা ছিলেন খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস এম নজরুল ইসলাম, খুলনা সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. শেখ সাদিয়া মনোয়ারা উষা ও অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া।
খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, করোনা মহামারী সময় অনলাইন ব্যবহার করে মানুষকে সচেতন করা হয়েছিল ঠিক একইভাবে বর্তমান সময়েও তরুণদেরকে অনলাইনে সচেতন ধাকতে হবে এবং পরিবারকে সচেতন রাখতে হবে।
ডাঃ শেখ সাদিয়া মনোয়ারা উষা বলেন, খুলনা তরুনদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারাই পারবেন অনলাইনকে নিরাপদে রাখতে এবং সেই সঙ্গে বাবা মাকে সচেতন হতে হবে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের ক্ষেত্রে সন্তানরা কিভাবে ব্যবহার করছে তা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।
আরেক প্যানেল বক্তা, অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে এমন ভাবে ব্যবহার করতে হবে যেন অন্যের উপকার হয় সেই সঙ্গে নিজের উপকার হয়। জাগো ফাউন্ডেশন এবং টিকটক এর মধ্যে প্রতিষ্ঠানকে আমি সাধুবাদ জানাই এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করার মাধ্যমে জনগণকে অনলাইন ব্যবহারে সচেতন করার জন্য।

প্রকল্পের অনলাইন ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে ‘অনলাইন সেফটি আড্ডা’ কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের #ShabdhaneOnline হ্যাশট্যাগটি ব্যবহার করে ইতিবাচক কনটেন্ট তৈরি করে নিজ নিজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করার আহ্বান জানানো হয়। এটি মূলত ছিল একটি অনলাইন কনটেন্ট তৈরির প্রতিযোগিতা।
এছাড়াও ক্যাম্পেইনের অংশ হিসাবে জাগো ফাউন্ডেশন তাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পেইজ থেকে বিপুল পরিমাণ সচেতনতামুলক কন্টেন্ট প্রকাশ করে।
সেমিনারে জানানো হয়, খুলনা বিভাগের মোট ১০টি জেলায় কার্যক্রম পরিচালনার মধ্য দিয়ে মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু হয় উক্ত প্রকল্পের। মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম হিসেবে এসব জেলায় ‘অনলাইন সেফটি আড্ডা’ নামক ১টি দিনব্যাপী কর্মশালার আয়োজন করা হয়, এতে অংশগ্রহণ করেন ১৬-২৫ বছর বয়সী স্থানীয় তরুণ-তরুণীরা। প্রকল্পের খুলনা পর্বের সমাপ্তি অনুষ্ঠান হিসেবে এই বিভাগীয় সেমিনার আয়োজন করা হয়। যেখানে যুব সমাজের পাশাপাশি আরও উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিভাগের নানা পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তাগণ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সাংবাদিক, অভিনেত্রী এবং জাগো ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিরা।
ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বর্তমানে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের মাঝে বহুল ব্যবহৃত। এই মাধ্যমগুলো ব্যবহারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অধিকাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরাই অসচেতন ও অসতর্ক, যা তাদের নিজের অনলাইন নিরাপত্তার জন্য হুমকি ডেকে আনার পাশাপাশি অন্যান্য ব্যবহারকারীদের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে।
এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন আচরণের কারণে অনেকেই অনিরাপদ পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়ে থাকেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে ওঠার যাত্রায় শামিল হওয়ার জন্যে যুবসমাজের মাঝে ইন্টারনেটের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার এখনই সময়। আর এই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আয়োজন করা হয়েছে এই বিভাগীয় সেমিনারটি।
খুলনা বিভাগের মোট ১০ টি জেলায় কার্যক্রম পরিচালনার মধ্য দিয়ে মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু হয় উক্ত প্রকল্পের। মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম হিসেবে এই প্রত্যেকটি জেলায় ‘অনলাইন সেফটি আড্ডা’ নামক ১টি দিনব্যাপী কর্মশালার আযোজন করা হয়, যাতে অংশগ্রহণ করেন ১৬-২৫ বছর বয়সী স্থানীয় তরুণ-তরুণীরা। প্রকল্পের খুলনা পর্বের সমাপ্তি অনুষ্ঠান হিসেবে এই বিভাগীয় সেমিনার আযোজন করা হয়। যেখানে যুব সমাজের পাশাপাশি আরও উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিভাগের নানা পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তাগণ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ, সাংবাদিক, স্বনামধন্য অভিনেত্রী এবং আগো ফাউন্ডেশন-এর প্রতিনিধিগণ।
ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বর্তমানে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের মাঝে বহুল ব্যবহৃত। এই মাধ্যমগুলো ব্যবহারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অধিকাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরাই অসচেতন ও অসতর্ক, যা তাদের নিজের অনলাইন নিরাপত্তার জন্য হুমকি ডেকে আনার পাশাপাশি অন্যান্য ব্যবহারকারীদের ওপর বিরুপ প্রভাব ফেলে থাকে। এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন আচরণের কারণে অনেকেই অনিরাপদ পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে থাকেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে ওঠার যাত্রায় শামিল হওয়ার জন্যে যুবসমাজের মাঝে ইন্টারনেট এর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার এখনই সময়। আর এই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আয়োজন করা হয়েছে এই বিভাগীয় সেমিনারটি।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন