প্রকাশিত: আগস্ট ৮, ২০২৩
খবর বিজ্ঞপ্তির : খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেচ্ছা মুজিব ছিলেন ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধসহ সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে তিনি সকল সংগঠনকে পরিচালিত করতেন। নিজের সন্তানের সুখের কথা চিন্তা না করেই তিনি সংসারের অর্ধেক টাকা সংগঠনের পেছনে খরচ করেছেন। তিনি সব সময় বঙ্গবন্ধুকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরামর্শ দিতেন। তিনি আরো বলেন, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেচ্ছা মুজিব নিজে স্বশরীরে যুদ্ধ না করলেও বিভিন্নভাবে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। তিনি জীবনের অধিকাংশ সময়ই স্বামীর সান্নিধ্য থেকে বঞ্ছিত ছিলেন। ছোট ছোট সন্তানদের নিয়ে তিনি কষ্ট করে যেমন সংসার চালাতেন; একই ভাবে তিনি রাজনীতিকে পরিচালনা করেছেন। তাঁর ত্যাগ জাতি শ্রদ্ধাবনত চিত্তে আবহমানকাল ধরে স্মরণ করবে। তিনি দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ফজিলাতুন্নেচ্ছা মুজিবের আদর্শকে সামনে রেখে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। তাহলেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর বঙ্গমাতার ত্যাগ বাস্তবায়নে শেখ হাসিনার পথ সহজ হবে।
মঙ্গলবার বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেচ্ছা মুজিবের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা। খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন,
মহানগর আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন বাচ্চু, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শেখ মো. জাহাঙ্গীর আলম, সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশা, সদর থানা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নূরিনা রহমান বিউটি, মহানগর যুবলীগের সভাপতি মো. সফিকুর রহমান পলাশ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল।