৮ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, বুধবার,সকাল ১১:০৩

শিরোনাম
ব্যাংকিং সেক্টরে এস আলমের একচ্ছত্র নিয়োগ বাতিলের দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠাসহ ৫ দফা দাবিতে খুলনায় সংবাদ সম্মেলন খুলনার তেরখাদায় নৌবাহিনীর অভিযানে অবৈধ কারেন্ট জাল ও চায়না দোয়ারী জাল আটক খুলনা মহানগরীর ১ ও ২৫নং ওয়ার্ডকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর পূনঃ সবুজায়ন কার্যক্রম উদযাপন এবং সমন্বিত সবুজ বিদ্যালয় ঘোষণা অনুষ্ঠিত মারধরের মামলায় খুলনা জেলা কারাগারে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টী সত্যানন্দ দত্ত নতুন করারোপ ছাড়া কেসিসির ৭১৯ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা অশ্রুসিক্ত হৃদয়ে খুলনায় পালিত হলো ইমাম হুসাইন (আ.)’র পবিত্র চেহলাম খুলনা ও বরগুনায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদকসহ আটক-৩

হরিণ শিকারের ফাঁদসহ ২০ শিকারী কারাগারে

প্রকাশিত: নভেম্বর ৯, ২০২৪

  • শেয়ার করুন

আবুল হাসান, মোংলা : পশুর নদ হয়ে হয়ে সুন্দরবনের ধানসিদ্ধির চর সংলগ্ন এলাকায় কেবল পৌঁছেছেন। উদ্দেশ্য বনের হরিণ শিকার করা। সেজন্য ট্রলার ভর্তি হরিণ শিকারের ফাঁদও নেওয়া হয়। কিন্তু বিধি বাম। বনরক্ষীদের হাতে আটক হওয়ায় হরিণ শিকার করা হয়নি ২০ শিকারীর। তাদেরকে শনিবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে বাগেরহাট আদালতের মাধ্যমে জেলে পাঠানো হয়েছে। এর আগে তাদেরকে শুক্রবার (৮ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১১টায় সুন্দরবনের ধানসিদ্ধির চর সংলগ্ন এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করা হয়।

পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের সহ ষ্টেশন কর্মকর্তা মোঃ আল আমিন এই তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, সঙ্গীয় ফোর্সসহ শুক্রবার রাতে ট্রলার যোগে পশুর নদীতে টহল প্রদান কালে একটি ইঞ্জিন চালিত ট্রলার দেখতে পান তারা। এসময় ট্রলারটি নন্দবালা টহল ফাঁড়ির অফিস অতিক্রম করে নিচের দিকে যাওয়ার সময় আমরা তাদেরকে থামার জন্য লাইট দিয়ে সংকেত দিলে তারা ট্রলার না থামিয়ে দ্রুত গতিতে বনের গহীনের দিকে ছুটে যায়।

একপর্যায়ে তাদের পিছু পিছু ধাওয়া করে ধানসিদ্ধির চর সংলগ্ন মাঝ নদী থেকে তাদের ট্রলারটি এবং ট্রলারে থাকা ২০ শিকারীকে হাতেনাতে আটক করা হয়। এসময় তাদের ট্রলারটি তল্লাশী করে হরিণ শিকারের বেশ কিছু ফাঁদ জব্দ করা হয় বলেও বন কর্মকর্তা আল আমিন জানান।

পরে তাদের বিরুদ্ধে বে-আইনীভাবে সরকারি সংরক্ষিত সুন্দরবনে হরিণ ধরার ফাঁদের রশি নিয়ে হরিণ শিকারের উদ্দেশ্যে যাওয়ার অপরাধে বন আইন ১৯২৭ সনের (যাহা ২০০০ সনে অধিকতর সংশোধিত) ৭২৬(১)(খ) ও ২৬ (১০) (চ) ধারা ও বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন-২০১২ এর ৩২ (১) (গ) ও ৩৪ (খ) ধারায় চাঁদপাই রেঞ্জে মামলা দায়ের শেষে বাগেরহাট আদালতের মাধ্যমে জেলে পাঠানো হয়েছে। তারা সবাই ঢাকা, নারায়নগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা জানায় বন বিভাগ।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন