১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার,দুপুর ১:৩১

শিরোনাম
খুলনায় ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকা’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত ব্যাংকিং সেক্টরে এস আলমের একচ্ছত্র নিয়োগ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠাসহ ৫ দফা দাবিতে খুলনায় সংবাদ সম্মেলন খুলনার তেরখাদায় নৌবাহিনীর অভিযানে অবৈধ কারেন্ট জাল ও চায়না দোয়ারী জাল আটক খুলনা মহানগরীর ১ ও ২৫নং ওয়ার্ডকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর পূনঃ সবুজায়ন কার্যক্রম উদযাপন এবং সমন্বিত সবুজ বিদ্যালয় ঘোষণা অনুষ্ঠিত মারধরের মামলায় খুলনা জেলা কারাগারে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টী সত্যানন্দ দত্ত নতুন করারোপ ছাড়া কেসিসির ৭১৯ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা অশ্রুসিক্ত হৃদয়ে খুলনায় পালিত হলো ইমাম হুসাইন (আ.)’র পবিত্র চেহলাম

মেডিকেলের খাতা অন্য কলেজে দেখানো উচিত: প্রধান বিচারপতির মত

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৮, ২০২১

  • শেয়ার করুন

মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার উত্তরপত্র (খাতা) নিজ কলেজে না দেখে অন্য মেডিকেল কলেজে পাঠিয়ে সেই খাতা মূল্যায়ন করে ফলাফল তৈরি করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) ‘বিএমডিসি বনাম শাহ এমডি আরমান এন্ড আদার্স’ মামলার শুনানিতে বিএমডিসির আইনজীবীকে উদ্দেশ্যে করে এমন মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি।

শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, দেশের কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার খাতা তো সেই একই বিশ্ববিদ্যালয় দেখে না। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে সে খাতা দেখতে পাঠানো হয়। কিন্তু মেডিকেল কলেজে যে কলেজের শিক্ষার্থী সেই একই কলেজে রিটেনের (লিখিত পরীক্ষা) খাতা কাটা (মূল্যায়ন) হয় এবং রেজাল্ট সিট (ফলাফল তৈরি) করা হয়।

বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) পক্ষের আইনজীবী তানজীব উল আলমের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন আরও বলেন, মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার খাতা একই কলেজে না দেখে এবং রেজাল্ট সিট না করে (ডিফারেন্ট) ভিন্ন মেডিকেল কলেজে পাঠিয়ে সে খাতা দেখানো ও রেজাল্ট সিট করানো উচিত।’

আদালতে বিএমডিসির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী তানজীব উল আলম। ওই শিক্ষার্থীদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আশরাফ আলী।

আদালতে বিএমডিসির আইনজীবী তানজীব উল আলম জানান, ওই শিক্ষার্থী ভর্তির নির্ধারিত স্কোর, মেধা তালিকা ক্রম নিয়ে সঠিক তথ্য দেননি। তাই তাকে রেজিস্ট্রেশন দিতে রাজি হয়নি বিএমডিসি। এ কারণে সে হাইকোর্টে এসে রিট করে বিভিন্ন বর্ষে পরীক্ষা দিয়েছে। ওর তো গোড়ায় গলদ। সে প্রতারণা করে ভর্তি হয়েছে।

শুনানি শেষে ওই শিক্ষার্থীর পক্ষে পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে করা আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন