৬ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার,রাত ১০:৩২

শিরোনাম
খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু নগরীতে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলি, পলাশসহ গ্রেপ্তার ১১ খুলনায় পদ্মা ব্যাংকে জমানো অর্থ ফেরত না পেয়ে বিপাকে গ্রাহকরা, ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ সকল শহীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার বিনম্র শ্রদ্ধা ঝিনাইদহে তিন চরমপন্থী হত্যার ঘটনায় আটক ২ খুলনায় নৌবাহিনীর সমুদ্র সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত খুলনায় শীর্ষ সন্ত্রাসী চিংড়ি পলাশ অস্ত্র ও বোমাসহ গ্রেফতার লবণচরা থানার কড়া নজরদারীতে প্রায় দেড় মণ গাঁজাসহ আটক-২

দুই ডোজে শক্তিশালী অ্যান্টিবডি তৈরি করছে অক্সফোর্ডের টিকা

প্রকাশিত: জুন ২৪, ২০২০

  • শেয়ার করুন

করোনা মোকাবেলায় অক্সফোর্ডের তৈরি করা টিকা (ভ্যাকসিন) আরেকটি পরীক্ষায় সফল হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, তাদের ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ প্রয়োগ করলে প্রাণীর শরীরে অধিকতর শক্তিশালী অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। ভ্যাকসিনটি আগামী অক্টোবরে বাজারে আসবে। এর আগে সেপ্টেম্বরের কথা বলা হয়েছিল। ভ্যাকসিনটির নাম ‘এজেডডি১২২২’। অক্সফোর্ডের সঙ্গে যৌথভাবে এটি তৈরি করছে যুক্তরাজ্যের ওষুধ কম্পানি ‘অ্যাস্ট্রাজেনেকা’। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং কার্যকারিতা জানার জন্য মাস দুয়েক আগে পরীক্ষামূলকভাবে ভ্যাকসিনটি মানব শরীরে প্রয়োগ করা হয়। সম্প্রতি প্রয়োগ করা হয় শূকরের দেহে। তাতে দেখা গেছে, দুটি ডোজ প্রয়োগের ফলে শূকরের শরীরে শক্তিশালী অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। প্রথম ডোজকে বলা হচ্ছে ‘প্রাইম’। আর দ্বিতীয় ডোজের নাম ‘বুস্ট’। অনেক ভাইরাসের ক্ষেত্রেই দুটি ডোজ প্রয়োগ করা হয়। হাম, রুবেলা ও শিশুদের নিউমোনিয়া টিকার ক্ষেত্রে দুটি ডোজ দেওয়া হয়। ফ্লু জাতীয় রোগের ক্ষেত্রে যেসব টিকা রয়েছে, সেগুলো বাজারজাত করার আগে সাধারণত শূকরের শরীরে প্রয়োগ করা হয়। কারণ ফ্লু জাতীয় রোগের টিকা শূকর ও মানুষের শরীরে প্রায় একই ধরনের প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। ‘এজেডডি১২২২’ পরীক্ষামূলকভাবে মানব শরীরে প্রয়োগ হলেও এর কার্যকারিতা এখনো প্রমাণিত হয়নি। কিন্তু এরই মধ্যে বিপুল পরিমাণে এই টিকার উৎপাদন শুরু করেছে ‘অ্যাস্ট্রাজেনেকা’। ‘এজেডডি১২২২’ তৈরির সঙ্গে যেসব বিজ্ঞানী রয়েছেন, তাঁদের একজন অধ্যাপক আদ্রিয়ান হিল। তিনি জানান, অক্টোবরে ভ্যাকসিনটি বাজারে আসতে পারে। যদিও অনেক বিশেষজ্ঞই মনে করেন, ২০২১ সালের আগে কোনো ভ্যাকসিন বাজারে আনা সম্ভব নয়। ‘অ্যাস্ট্রাজেনেকা’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এর আগে বলেন, ‘আমার বিশ্বাস ভ্যাকসিনটি এক বছরের জন্য সুরক্ষা দেবে।’ যদিও এর পক্ষে বৈজ্ঞানিক কোনো প্রমাণ নেই। ফ্লু জাতীয় অন্যান্য রোগের টিকা সর্বোচ্চ ছয় মাসের জন্য অ্যান্টিবডি তৈরি করে।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন