২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সোমবার,রাত ৯:১০

দলের দুঃসময়ের একজন ত্যাগী সংগঠক ছিলেন শেখ স্বাধীন-এমডিএ বাবুল রানা

প্রকাশিত: অক্টোবর ২২, ২০২০

  • শেয়ার করুন

সরকারী এমএম সিটি কলেজ ছাত্র সংসদের প্রথম নির্বাচিত ভিপি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ শহিদুল হকের জেষ্ঠপুত্র, খুলনা মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক ও খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজনের অগ্রজ, দুঃসময়ের ত্যাগী সংগঠক, সাবেক স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা মরহুম শেখ শাহাদাৎ হোসেন স্বাধীন এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল করেছে খুলনা মহানগর যুবলীগ ও খুলনা মহানগর ছাত্রলীগ। গতকাল বুধবার বার মাগরিব আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে এ স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্টিত হয়। স্মরণ সভা ও দোয়া মহাফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শেখ স্বাধীন কে নিয়ে স্মৃতিচারণমূলক বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন “শেখ স্বাধীন ছিলেন দলের দুঃসময়ের একজন ত্যাগী সংগঠক। বিরোধী দলের সময়ের নেতাকর্মীদের সর্বদা খোঁজ খবর রাখতের তিনি। যখন যে কর্মীর যা কিছু প্রয়োজন সে সহযোগিতা করার চেষ্টা করতো। একজন চাকরিজীবী হয়ে সে সংগঠনের জন্য কাজ নাও করতে পারতেন, কিন্ত সেটা না করে সে দলের প্রয়োজনে প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে গিয়ে নেতাকর্মীদের সংগঠিত করতেন। তিনি নেতাকর্মীদের পাশে থাকতেন সাহস যোগাতেন। তিনি আরও বলেন তার মত একজন নিবেদিতপ্রাণ ও দল প্রেমিক সংগঠক আমাদের খুবই প্রয়োজন ছিলো। কিন্তু মহান সৃষ্টিকর্তা অতি দ্রুত তাকে আমাদের মাঝ থেকে নিয়ে গেছেন। আমরা তার রুহের মাগফিরাতের জন্য ও তার পরিবারের জন্য দোয়া করি।” খুলনা মহানগর যুবলীগের আহবায়ক সফিকুর রহমান পলাশের সভাপতিত্বে এবং খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রাসেল এর পরিচলনায় স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা নূর ইসলাম বন্দ, অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম মিন্টু, কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগের নব নির্বাচিত যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক শেখ আলাউদ্দীন আল আজাদ মিলন, খুলনা মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক ও খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজন, রেল শ্রমিক লীগের সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান, মহানগর শ্রমিক লীগের সাবেক আহবায়ক হাবিবুর রহমান দুলাল, মহানগর যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য এসএম হাফিজুর রহমান হাফিজ, রজি ইসলাম নদী, আব্দুল কাদের শেখ, এ্যাড আল আমিন উকিল, কাজী কামাল হোসেন, নজরুল ইসলাম দুলু, শওকত হোসেন, অভিজিৎ চক্রবর্তী দেবু, কবির পাঠান, মোস্তফা শিকদার, মহিদুল ইসলাম মিলন, মশিউর রহমান সুমন, মেহেদী মোড়ল, ইয়াসিন আরাফাত, মোঃ রাশেদুল ইসলাম, মহানগর শ্রমিক লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক শহিদুজ্জামান মুন, আব্দুল্লাহ আল মামুন মিলন, নূর ইসলাম জনি, পলাশ মন্ডল, অভিজিৎ পাল, ইলিয়াস হোসেন লাবু, ইকবাল কবির লিটন, জামিল আহমেদ সোহাগ, মহিদুল হক, মহানগর ছাত্রলীগ নেতা রণবীর ব্ড়াই সজল, এখতিয়ার মোল্লা, জব্বার আলী হীরা, জহির আব্বাস, ইয়াসিন আরাফাত, দিদারুল আলম, সোহেল শেখ, এসএম ইমাজ উদ্দীন, শিকদার রাসেল, শেখ সাকিব, সোহান হেসেন শাওন, শেখ টিপু সুলতান, তায়েজুল ইসলাম তাজ, মাহামুদুর রহমান রাজেস, তরিকুল ইসলাম তুফান, এমএ হোসেন সবুজ, বায়েজিদ সিনা, সৈয়দ সালমান জামান, আহানাফ অর্পন, মোঃ রাজু হোসেন, জোয়েব সিদ্দ্কিী, মোঃ সুমন শেখ, মোঃ সাইফুল ইসলাম, সাজু দাশ, মশিউর রহমান বাদশা, জিসান আরাফাত, শংকর কুন্ডু, আবিদুর রহমান, সৈকত দাশ, মোঃ গালিব হোসেন, ইমদাদুল হক, রায়হান শেখ মুন্না, জসিম উদ্দীন শিশির, অভিজিৎ সরকার রাহুল, মোঃ তারেক হাসান, মহাদেব গাইন, জনি বসু, নিশাত ফেরদৌস অনি, রুমান আহমেদ, জয়নাল ফরাজী জয়, চয়ন পোদ্দার, মাসুদ আহমেদ সজল, রাজিউন ইসলাম রাজু, সাদ্দাম হোসেন, হাসান শেখ, সাজ্জাদ সাজু প্রমুখ।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন