৬ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার,বিকাল ৩:৩৮

শিরোনাম
খুলনায় ১৯ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা ও আর্থিক সুবিধা প্রদান সিএসএস মাইক্রোফাইন্যান্স প্রোগ্রাম’র খুলনার সেনের বাজার সিএসএস কার্যালয়ে রেভারেন্ড পল মুন্সী স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প খুলনায় “মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা” অনুষ্ঠিত খুলনায় “৫ বছরের জন্য শিশু কল্যাণে যৌথ পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা” ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু নগরীতে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলি, পলাশসহ গ্রেপ্তার ১১ খুলনায় পদ্মা ব্যাংকে জমানো অর্থ ফেরত না পেয়ে বিপাকে গ্রাহকরা, ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ সকল শহীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার বিনম্র শ্রদ্ধা

খুলনায় সোনালী ব্যাংকের অর্থ আত্মসাৎ, এজিএমসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১, ২০২১

  • শেয়ার করুন

খুলনায় সোনালী ব্যাংকের পাচঁ কোটি ২৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ অভিযোগে দুদকের মামলায় ব্যাংকের এজিএমসহ চার জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। তাদের না পাওয়া গেলে মালামাল ক্রোকের আদেশ দেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে আদালতের বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম এই আদেশ দেন।

আসামিরা হলেন- তৎকালীন এজিএম বর্তমানে জিএম অফিসে সংযুক্ত সুজিত কুমার মন্ডল, গোডাউন কিপার ব্যাংক কর্মকর্তা নূরুল আমিন, সৌরভ ট্রেডাসের মিতা ভট্টাচার্য ও তার স্বামী সুজিত কুমার ভট্টাচার্য। মিতা ভট্টাচার্য দৌলতপুর থানা মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী।

দুদকের আইনজীবী খন্দকার মুজিবর রহমান জানান, সোনালী ব্যাংক, স্যার ইকবাল রোড শাখার এজিএম থাকাকালে সৌরভ ট্রেডার্স নামে এক পাট রপ্তানিকারককে এই টাকা ঋণ প্রদান করে ব্যাংক। গোডাউনে পাটের বিপরীতে এই টাকা দেওয়া হলেও দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক মোশারেফ হোসেন তদন্তকালে গোডাউনে কোনো পাট পাননি। এ ব্যাপারে তদন্ত শেষ করে সম্প্রতি দুদকের তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে ব্যাংকের দুই কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

ধার্যকৃত তিন তারিখ পার হয়ে গেলেও কেউ আদালতে জামিনের আবেদন করেননি। মঙ্গলবার ধার্যকৃত তারিখে দুদকের আইনজীবীর শুনানির পর বিচারক তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন এবং না পাওয়া গেলে তাদের মালামাল ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন।

এ ব্যাপারে মিতা ভট্টাচার্য জানান, তার আইনজীবীকে তিনি সময়ের আবেদন করতে বলেছেন।

সোনালী ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজার শফিকুল ইসলাম জানান, এজিএম সুজিত কুমার মণ্ডল জেনারেল ম্যানেজার কার্যালয়ে সংযুক্ত রয়েছেন। চার্জশিট হওয়ার বিষয়টি তারা জানেন না। চার্জশিট হলে বিধি বিধানমতে তার সাময়িক বরখাস্ত হওয়ার কথা। কিন্তু সুজিত কুমার মণ্ডল দীর্ঘদিন ছুটিতে রয়েছেন।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন