১১ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার,বিকাল ৫:১৭

শিরোনাম
খুলনা মহানগরীতে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র “ঝরে পড়া শিশুদের বিদ্যালয়মুখীকরণ বিষয়ক সংলাপ” মোংলা বন্দরের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন খুলনায় ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকা’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত ব্যাংকিং সেক্টরে এস আলমের একচ্ছত্র নিয়োগ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠাসহ ৫ দফা দাবিতে খুলনায় সংবাদ সম্মেলন খুলনার তেরখাদায় নৌবাহিনীর অভিযানে অবৈধ কারেন্ট জাল ও চায়না দোয়ারী জাল আটক খুলনা মহানগরীর ১ ও ২৫নং ওয়ার্ডকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর পূনঃ সবুজায়ন কার্যক্রম উদযাপন এবং সমন্বিত সবুজ বিদ্যালয় ঘোষণা অনুষ্ঠিত মারধরের মামলায় খুলনা জেলা কারাগারে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টী সত্যানন্দ দত্ত

অর্থ আত্মসাত মামলায় পাইকগাছার সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ তিনজনের কারাদন্ড

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৬, ২০২২

  • শেয়ার করুন

ভুয়া প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে খুলনার পাইকগাছা গড়ইখালি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান গাজী মোস্তফা কামাল ওরফে বন্ধন, ইউপি সদস্য আসাদুল ইসলাম ও প্রকল্প কর্মকর্তা প্রকাশ চন্দ্র বিশ্বাসকে তিন বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ২৬ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে খুলনা বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক ড. ওয়াহিদুজ্জামান শিকদার এ রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার পর আদালতে উপস্থিত থাকা তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়।

আদালতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, ২০১০ সালের ২৭ জুন গড়ইখালি বগুড়ারচক সানাবাড়ি মসজিদ সংলগ্ন স্থানের উন্নয়নের নামে ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে আসামিরা ২৬ হাজার টাকা মূল্যের এক মেট্রিক গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।

স্থানীয় বাসিন্দা এবিএম এনামুল হক এ বিষয়ে জেলা জজ আদালতে মামলা করেন। মামলা নং ২৯/১৩। পরে দুদক সহকারী পরিচালক এনায়েত হোসেন মামলা তদন্ত করে আদালতে চার্জশিট দেন।
আইনজীবী অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান বলেন, প্রকল্পের সভাপতি মোজাহার হোসেন মিস্ত্রি মামলা চলাকালে মারা যাওয়ায় তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। অন্য আসামিদের দণ্ডবিধি ১০৯/১২০/১৬৭/১৬৮ সহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি দমন প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় তিন বছর করে কারাদণ্ড ও ২৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম করাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন