৩০শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, সোমবার,রাত ১০:০৬

শিরোনাম
খুলনায় ১৯ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা ও আর্থিক সুবিধা প্রদান সিএসএস মাইক্রোফাইন্যান্স প্রোগ্রাম’র খুলনার সেনের বাজার সিএসএস কার্যালয়ে রেভারেন্ড পল মুন্সী স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প খুলনায় “মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা” অনুষ্ঠিত খুলনায় “৫ বছরের জন্য শিশু কল্যাণে যৌথ পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা” ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু নগরীতে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলি, পলাশসহ গ্রেপ্তার ১১ খুলনায় পদ্মা ব্যাংকে জমানো অর্থ ফেরত না পেয়ে বিপাকে গ্রাহকরা, ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ সকল শহীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার বিনম্র শ্রদ্ধা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে গিয়ে বিপাকে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ

প্রকাশিত: মে ১৯, ২০২২

  • শেয়ার করুন

বাংলাদেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দর হিসেবে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের তথা বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে এ বন্দর ব্যাপক ভূমিকা রেখে চলেছে। অনেক চড়াই উত্তরাই পেরিয়ে আসা মোংলা বন্দর বর্তমানে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম আকর্ষণ। এক সময়ের লোকশানী বন্দর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বেশ কিছু প্রকল্প গ্রহণ করা হয়, যার ফলশ্রুতিতে মোংলা বন্দর এখন জাহাজ আগমনে নতুন নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করছে।

উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতায় বন্দর এলাকায় বেশ কিছুদিন ধরে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করে আসছে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ। এর সুফল হিসাবে বন্দর এলাকা হয়েছে আরও সুরক্ষিত, কাজ-কর্মে জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়েছে। বন্দর কার্যক্রমের অংশ হিসাবে ১৯ মে, ২০২২ তারিখে বন্দর জেটির মেইন গেটের বা-পার্শ্বে একটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে যায় বন্দর কর্তৃপক্ষ। এরপূর্বে অবৈধ স্থাপনাটি দখলদারকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নোটিশ প্রদান করা হয়। অবৈধ স্থাপনাটির মুল মালিক দীর্ঘ দিন পূর্বেই মারা যায় ও বরাদ্দের মেয়াদ না থাকায় দখলদার দীর্ঘদিন যাবৎ অবৈধভাবে স্থাপনাটিতে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে।

নোটিশের নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পরেও দখলদার স্থাপনাটি সরিয়ে না নেওয়ায় কারনে আজ সরেজমিনে মোংলা বন্দর তা উচ্ছেদ করতে গেলে মোংলা বন্দরের উন্নয়নকে বাঁধাগ্রস্থ করার লক্ষ্যে একটি কুচক্রি মহল উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনায় বাঁধাগ্রস্থ করে এবং বন্দরে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করে। মোংলা বন্দর তথা সরকারের এই উন্নয়নকে যে সকল মহল বাঁধাগ্রস্থ করছে তাদের বিরুদ্ধে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান বন্দর কর্তৃপক্ষ।

 

 

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন