১৩ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার,বিকাল ৫:৩৯

শিরোনাম
খুলনার লবণচরায় পিওর আর্থ এর সীসা দূষণ সচেতনতা কার্যক্রম অনুষ্ঠিত খুলনা মহানগরীতে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র “ঝরে পড়া শিশুদের বিদ্যালয়মুখীকরণ বিষয়ক সংলাপ” মোংলা বন্দরের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন খুলনায় ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকা’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত ব্যাংকিং সেক্টরে এস আলমের একচ্ছত্র নিয়োগ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠাসহ ৫ দফা দাবিতে খুলনায় সংবাদ সম্মেলন খুলনার তেরখাদায় নৌবাহিনীর অভিযানে অবৈধ কারেন্ট জাল ও চায়না দোয়ারী জাল আটক খুলনা মহানগরীর ১ ও ২৫নং ওয়ার্ডকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর পূনঃ সবুজায়ন কার্যক্রম উদযাপন এবং সমন্বিত সবুজ বিদ্যালয় ঘোষণা অনুষ্ঠিত

এবার দুদকের মামলায় ওসি প্রদীপ গ্রেপ্তার

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২০

  • শেয়ার করুন

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যা মামলার আসামি টেকনাফ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশকে দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমান আদালতে আসামি প্রদীপের উপস্থিতিতে শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।

এ ছাড়া, একই মামলায় প্রদীপের জামিন শুনানির জন্য আদালত ২০ সেপ্টেম্বর তারিখ নির্ধারণ করেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কৌঁসুলি মাহমুদুল হক দ্যা ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘দুদকের দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখাতে আমরা আদালতের কাছে আবেদন করেছিলাম। আদালত শুনানি শেষে প্রদীপকে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে তার আইনজীবী তার পক্ষে জামিনের আবেদন করলে আদালত তা আগামী ২০ সেপ্টেম্বর শুনানির দিন ধার্য করেন।’

এর আগে, কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে প্রদীপকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। প্রদীপের মামলার শুনানি থাকায় সকাল থেকেই আদালত প্রাঙ্গনে পুলিশ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়।

দুদকের মামলায় হাজিরা দেওয়ার জন্য তাকে কক্সবাজার কারাগার থেকে গত শনিবার চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে আসা হয়।

গত ২৩ আগস্ট দুর্নীতি দমন কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, চট্টগ্রাম-২ এর সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজউদদ্দিন বাদী হয়ে ওসি প্রদীপ ও তার স্ত্রী চুমকি কারণের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ‘আসামিরা অসৎ উদ্দেশ্যে একে অপরের সহযোগিতায় অর্পিত ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতি দমন কমিশনে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ১৩,১৩,১৭৫.০০ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপনপূর্বক মিথ্যা তথ্য প্রদান এবং ৩,৯৫,০৫,৬৩৫.০০ টাকার সম্পদ জ্ঞাতসারে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর সম্পৃক্ত অপরাধ ‘ঘুষ ও দুর্নীতির’মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণভাবে অর্জনপূর্বক উক্ত অবৈধ সম্পদ স্থানান্তর, হস্তান্তর ও রূপান্তর করে ভোগদখলে রাখার অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন-২০০৪ এর ২৬ (২) ধারা, ২৭ (১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর ৪ (২) ধারা, ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২)ধারাসহ দ-বিধির ১০৯ ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়।’

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন