১২ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার,বিকাল ৪:২২

শিরোনাম
খুলনা ও বরগুনায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদকসহ আটক-৩ খুলনায় মাদক ব্যবসায়ী কর্তৃক হয়রানী থেকে বাঁচতে ও তাদের শাস্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন খুলনায় নারী-পুরুষ সম্পর্কিত প্রচলিত ভুল ধারণা মোকাবিলায় অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত খুলনায় ১৩ মাস বেতন না পেয়ে কর্মবিরতিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীরা, অচল ৯ উপজেলার স্বাস্থ্যসেবা নৌ ও বিমান বাহিনীর নির্বাচনী পর্ষদ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত: জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে জরুরী হটলাইন চালু উত্তরায় ‘প্রশিক্ষণ বিমান’ বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত-১, আহত-২৬ খুলনায় প্রাথমিক বিদ্যালয় সবুজায়নে পরিকল্পনা প্রনয়ণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত খুলনার জমিদার বাড়ী দখল ও জীবননাশের হুমকির বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

সাগরে ভাসছিলো ১১ জেলে

প্রকাশিত: আগস্ট ৪, ২০২৩

  • শেয়ার করুন

মোংলা প্রতিনিধি : ইঞ্জিন বিকল হয়ে ‘ এমভি জোনায়েদ ‘ নামে একটি ফিশিং ট্রলার বঙ্গোপসাগরে ভাসছিলো। ট্রলারটিতে থাকা ১১ জন জেলে সমুদ্রে মাছ ধরতে যায়। তবে ইঞ্জিন নষ্ট হওয়ায় মাঝ সাগরে ভাসছিলে হতভাগা এই জেলেরা। খবর পেয়ে শুক্রবার (৪ আগষ্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় তাদেরকে বঙ্গোপসাগরের জেফোড পয়েন্টের কাছ থেকে উদ্ধার করে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন। তাদের বাড়ী বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলায়।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আব্দুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) রাত ২টায় বরগুনার পাথরঘাটার সাংবাদিক জসিম এবং স্থানীয় মৎস্য সমিতির সভাপতি মোস্তফা চৌধুরীর দেয়া তথ্যে তারা জানতে পারেন- “এমভি জোবায়েদ” নামক একটি ফিশিং ট্রলার ইঞ্জিন বিকল হয়ে জেফোড পয়েন্টের কাছাকাছি ভাসছে। গত ২৯ জুলাই ওই ফিশিং ট্রলারটি বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলা হতে ১১ জন জেলেসহ মাছ ধরার উদ্দেশ্যে সমুদ্রে গমন করে। গত ৩০ জুলাই সকাল আনুমানিক ৯টায় ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়লে ফিশিং ট্রলারটি সাগরে ভাসতে থাকে।
এরপর শুক্রবার (৪ আগষ্ট) কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের (মোংলা সদর দপ্তর) উদ্ধারকারী দল অভিযান পরিচালনা করে ফিশিং ট্রলার এবং ১১ জন জেলেদের নিরাপদে কোস্টগার্ডের দুবলা স্টেশনে নিয়ে আসে। তাদের খাবার এবং প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্ধারকৃত ওই ১১ জন জেলেকে মালিক পক্ষের নিকট হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান কোস্টগার্ড কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আব্দুর রহমান।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের আওতাভুক্ত এলাকা সমূহে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, উদ্ধার অভিযান, অবৈধ মৎস্য আহরণ এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ রোধে কোস্ট গার্ড জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন