৭ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার,বিকাল ৪:২৬

শিরোনাম
খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু নগরীতে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলি, পলাশসহ গ্রেপ্তার ১১ খুলনায় পদ্মা ব্যাংকে জমানো অর্থ ফেরত না পেয়ে বিপাকে গ্রাহকরা, ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ সকল শহীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার বিনম্র শ্রদ্ধা ঝিনাইদহে তিন চরমপন্থী হত্যার ঘটনায় আটক ২ খুলনায় নৌবাহিনীর সমুদ্র সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত খুলনায় শীর্ষ সন্ত্রাসী চিংড়ি পলাশ অস্ত্র ও বোমাসহ গ্রেফতার লবণচরা থানার কড়া নজরদারীতে প্রায় দেড় মণ গাঁজাসহ আটক-২

সাগরে ভাসছিলো ১১ জেলে

প্রকাশিত: আগস্ট ৪, ২০২৩

  • শেয়ার করুন

মোংলা প্রতিনিধি : ইঞ্জিন বিকল হয়ে ‘ এমভি জোনায়েদ ‘ নামে একটি ফিশিং ট্রলার বঙ্গোপসাগরে ভাসছিলো। ট্রলারটিতে থাকা ১১ জন জেলে সমুদ্রে মাছ ধরতে যায়। তবে ইঞ্জিন নষ্ট হওয়ায় মাঝ সাগরে ভাসছিলে হতভাগা এই জেলেরা। খবর পেয়ে শুক্রবার (৪ আগষ্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় তাদেরকে বঙ্গোপসাগরের জেফোড পয়েন্টের কাছ থেকে উদ্ধার করে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন। তাদের বাড়ী বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলায়।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আব্দুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) রাত ২টায় বরগুনার পাথরঘাটার সাংবাদিক জসিম এবং স্থানীয় মৎস্য সমিতির সভাপতি মোস্তফা চৌধুরীর দেয়া তথ্যে তারা জানতে পারেন- “এমভি জোবায়েদ” নামক একটি ফিশিং ট্রলার ইঞ্জিন বিকল হয়ে জেফোড পয়েন্টের কাছাকাছি ভাসছে। গত ২৯ জুলাই ওই ফিশিং ট্রলারটি বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলা হতে ১১ জন জেলেসহ মাছ ধরার উদ্দেশ্যে সমুদ্রে গমন করে। গত ৩০ জুলাই সকাল আনুমানিক ৯টায় ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়লে ফিশিং ট্রলারটি সাগরে ভাসতে থাকে।
এরপর শুক্রবার (৪ আগষ্ট) কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের (মোংলা সদর দপ্তর) উদ্ধারকারী দল অভিযান পরিচালনা করে ফিশিং ট্রলার এবং ১১ জন জেলেদের নিরাপদে কোস্টগার্ডের দুবলা স্টেশনে নিয়ে আসে। তাদের খাবার এবং প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্ধারকৃত ওই ১১ জন জেলেকে মালিক পক্ষের নিকট হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান কোস্টগার্ড কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আব্দুর রহমান।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের আওতাভুক্ত এলাকা সমূহে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, উদ্ধার অভিযান, অবৈধ মৎস্য আহরণ এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ রোধে কোস্ট গার্ড জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন