২৮শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার,রাত ১২:৩১

শিরোনাম
খুলনার সেনের বাজার সিএসএস কার্যালয়ে রেভারেন্ড পল মুন্সী স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প খুলনায় “মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা” অনুষ্ঠিত খুলনায় “৫ বছরের জন্য শিশু কল্যাণে যৌথ পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা” ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু নগরীতে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলি, পলাশসহ গ্রেপ্তার ১১ খুলনায় পদ্মা ব্যাংকে জমানো অর্থ ফেরত না পেয়ে বিপাকে গ্রাহকরা, ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ সকল শহীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার বিনম্র শ্রদ্ধা ঝিনাইদহে তিন চরমপন্থী হত্যার ঘটনায় আটক ২

বন্যাকালীন নিরাপদ পানি উৎপাদনের উদ্যোগ নিয়ে যৌথ গবেষণা

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৮, ২০২৪

  • শেয়ার করুন

খবর বিজ্ঞপ্তিঃ

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বন্যা পরিস্থিতিতে নিরাপদ পানীয় জল সরবরাহ এক সংকটজনক চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে। জলবাহিত রোগের প্রকোপ রোধে কার্যকর ও সাশ্রয়ী সমাধানের অভাব প্রকট। এমন এক সময়ে, ঢাকার নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ এবং খুলনার বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির শিক্ষার্থীদের যৌথ গবেষণায় একটি নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করছে। এই যুগান্তকারী গবেষণায় লক্ষ্য করা হচ্ছে, কীভাবে সাধারণত সহজলভ্য রাসায়নিক, সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট, বন্যার দূষিত জলকে সাশ্রয়ীভাবে নিরাপদ পানীয় জলে রূপান্তর করতে পারে। মাঠপর্যায়ে খুলনার ভূপৃষ্ঠের জলাশয়ের পানি ব্যবহার করে গবেষণা পরিচালিত হচ্ছে, যেখানে প্রাথমিক পরীক্ষাগুলো দারুণভাবে সফল প্রমাণিত হয়েছে। গবেষণার নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. নাদিম রেজা খন্দকার (পিএইচডি, পিইঞ্জি)। যিনি পূর্বে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং বর্তমানে বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনায় শিক্ষকতায় নিয়োজিত আছেন এবং তাঁর সহকারি হিসেবে কাজ করেছেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির চারজন মেধাবী শিক্ষার্থী মিনহাজুল হক আবিদ,মোহাম্মদ মুশফিক কালাম,কাজি মাশরাফিন সাজিদ এবং জুবায়েদ আল মেহেদী।এই গবেষণা কার্যক্রমের ফলাফল ভবিষ্যতে জলবাহিত রোগ থেকে জীবন বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। এটি বন্যা-প্রবণ এলাকার মানুষের জন্য বিশুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহের এক নতুন দিগন্তের সূচনা করতে যাচ্ছে।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন