১৬ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার,রাত ১:৫৪

শিরোনাম
খুলনায় ঝরে পড়া শিশুদের বিদ্যালয়মুখীকরণ বিষয়ক সচেতনতা সভা করেছে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ খুলনার লবণচরায় পিওর আর্থ এর সীসা দূষণ সচেতনতা কার্যক্রম অনুষ্ঠিত খুলনা মহানগরীতে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র “ঝরে পড়া শিশুদের বিদ্যালয়মুখীকরণ বিষয়ক সংলাপ” মোংলা বন্দরের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন খুলনায় ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকা’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত ব্যাংকিং সেক্টরে এস আলমের একচ্ছত্র নিয়োগ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠাসহ ৫ দফা দাবিতে খুলনায় সংবাদ সম্মেলন খুলনার তেরখাদায় নৌবাহিনীর অভিযানে অবৈধ কারেন্ট জাল ও চায়না দোয়ারী জাল আটক খুলনা মহানগরীর ১ ও ২৫নং ওয়ার্ডকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা

‘নিশ্চিত করতে চাই, মিয়ানমার সীমান্তে আর অনুপ্রবেশ ঘটবে না’

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২২

  • শেয়ার করুন

মিয়ানমার থেকে আবারও রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে চেয়েছিল, কিন্তু সেই চেষ্টা নস্যাৎ করে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ
তিনি বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে আমরা আগেই জানতে পেরেছিলাম যে, রোহিঙ্গারা সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার প্রস্তুতি নিচ্ছে। পরে আমরা সক্ষমতা বাড়িয়েছি এবং তাদের সে চেষ্টা নস্যাৎ করে দিয়েছি।

বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার বায়তুল ইজ্জতে বিজিবির ঐতিহ্যবাহী প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ‘বর্ডার গার্ড ট্রেনিং সেন্টার অ্যান্ড কলেজের (বিজিটিসিঅ্যান্ডসি)’ প্যারেড গ্রাউন্ডে এক অনুষ্ঠান শেষে তিনি এসব কথা বলেন। বিজিবির ৯৮তম রিক্রুট ব্যাচ নবীন সৈনিকদের প্রশিক্ষণ সমাপনীতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

জেনারেল সাকিল বলেন, আমরা নিশ্চিত করতে চাই বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের মতো ঘটনা আর ঘটবে না।

তিনি বলেন, ‘গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছিলাম বাংলাদেশে ঢোকার জন্য রোহিঙ্গারা সীমান্ত এলাকায় সমবেত হচ্ছে। খোঁজ নেওয়ার পর আমরা আমাদের সক্ষমতা বাড়িয়েছি। পরে তা আমরা নস্যাৎ করে দিয়েছি। আমরা নিশ্চিত করতে চাই বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের মতো ঘটনা আর ঘটবে না।’

এর পেছনে অনেক দালাল চক্র রয়েছে উল্লেখ করে বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, ‘দালাল চক্রগুলোর অপচেষ্টা সবসময় থাকে। তবে অনুপ্রবেশের বিষয়ে সব পরিকল্পনা আমরা নস্যাৎ করেছি। ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে।’

‘কোনও সীমান্তে যদি আমাদের কাজের ব্যত্যয় হয়, তাহলে আমরা এর প্রতিবাদ জানাই। তারা এর প্রতি-উত্তর দেয়। আমরা আমাদের সীমান্তে জনবল বাড়িয়েছি। ২৪ ঘণ্টা আমাদের সীমান্তরক্ষীরা টহল দিচ্ছে। আমরা নজরদারি ও গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়িয়েছি’, বলেন তিনি।

মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ বলেন, ‘নদীপথে বিশেষ বাহনের মাধ্যমে আমরা টহল দিচ্ছি। স্থলপথে বিশেষ বাহনের মাধ্যমে আমরা টহল দিচ্ছি। আমি আদেশ দিয়েছি, আর একজন রোহিঙ্গাও সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে। এর জন্য অতিরিক্ত টহল তল্লাশি চৌকি বসানো হয়েছে।’ রক্ষীরা দিন-রাত কষ্ট করছেন বলে জানান বিজিবি মহাপরিচালক।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন