প্রকাশিত: অক্টোবর ৭, ২০২০
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নে গৃহবধূকে শীলতাহানি ধর্র্ষণচেষ্টা ও নির্যাতন, লক্ষ্মীপুরের রামগাতিতে বিধবা নারীকে গণধর্র্ষণ, ভোলার চরফ্যাশনে গুহবধূকে ধর্ষণ, গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায় স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ, কুষ্টিয়ার মিরপুরে মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ধর্ষণ, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ধর্ষণ, সিলেটে এমসি কলেজ, খাগড়াছড়ি ও সাভারে ধর্র্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে, নারী প্রতি সহিংসতা বন্ধে এবং সকল ঘটনার সাথে জড়িত ও পৃষ্ঠপোষকদের দ্রুত গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে আলোক প্রজ্জ্বলন করেছে খুলনা মহানগর ছাত্রলীগ। বুধবার সন্ধ্যা ৬ ঘটিকায় নগরীর শিববাড়ী মোড়ে এ আলোক প্রজ্জ্বলন, প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্টিত হয়। আলোক প্রজ্জ্বলন, প্রদিবাদ মিছিল ও সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন “ধর্র্ষকের কোন সমাজ বা পরিবার নাই, নাই কোন দল ধর্র্ম বা পরিচয়, তাদের একটিই পরিচয় তারা ধর্ষক। একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমরা সবাই ধর্ষকের সর্র্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি। নারীর প্রতি সহিংসতা স্থায়ীভাবে বন্ধে এবং সকল ধর্ষকের বিরুদ্ধে সর্বদা স্বোচ্ছার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-যুবলীগ-ছাত্রলীগ। তিনি আরও বলেন বর্তমান সরকার সর্বদা ধর্ষদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে, কোন অবস্থাতেই ধর্ষককে ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। যেখানেই নারী নিপীড়ন হচ্ছে সেখানেই তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহন করছে বর্তমান সরকার ও প্রশাসন। তিনি আরও বলেন ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি আমরাও চাই, তাই বলে আন্দোলনের নামে কোন ধরণের ষড়যন্ত্র সহ্য করা হবে না, সহ্য করা হবে না মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে কোন ধরণের কটুক্তি। আপনারা ধর্ষকের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ ভাবে আন্দোলন করেন আমাদের সমর্থন থাকবে কিন্তু আন্দোনের নামে দেশকে অশান্ত করার ষড়যন্ত্র করবেন না। তিনি নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন আমাদের আরও সতেচন হতে হবে, ধর্ষকদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজন এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রাসেল এর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশা, মহানগর যুবলীগের আহবায়ক সফিকুর রহমান পলাশ। এসময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা চ.ম মুজিবর, মহানগর যুবলীগ সদস্য কাজী কামাল হোসেন, অভিজিৎ চক্রবর্তী দেবু, মশিউর রহমান সুমন, মো রাশেদুল ইসলাম, মাসুম উর রশিদ, অভিজিৎ পাল, মেহেদী হাসান রাসেল,জামিল আহমেদ সোহাগ, মহানগর ছাত্রলীগ নেতা সোহেল বিশ^াস, মাসুদ হোসেন সোহান, রনবীর বাইড় সজল, জব্বার আলী হীরা, জহির আব্বাস, জুুবী ওয়ালিয়া টুই, মো: শাহিন, দিদারুল আলম, রহমত সরদার, মেহেদী হাসান সুজন, মাহামুদুল ইসলাম সুজন, কামাল হোসেন, শিকদার রাসেল, শেখ সাকিব, সোহান হোসেন শাওন, তায়েজুল ইসলাম তাজ, মাহমুদুর রহমান রাজেস, আব্দুল কাদির সৈকত, তরিকুল ইসলাম তুফান, এমএ হোসেন সুবজ, বায়েজিদ সিনা, আহনাফ অর্পন, রাজু হোসেন, জোয়েব সিদ্দিকী, চিন্ময় মিত্র, সাইফুল ইসলাম, সাজু দাশ, সাইমুন নিয়ত, জিহাদী জিসান, মশিউর রহমান বাদশা, জুয়েল শেখ, শংকর কুন্ডু, শাহ আরাফাত রাহিব, মো: গালিব হোসেন, প্রিতম সাহা, মহিউদ্দনি হাওলাদার জনি, অভিজিৎ সরকার রাহুল, সোহান সাদী, অরিন্দম চক্রবর্তী, শরিফুল ইসলাম মুন্না, মহাদেব গাইন, জনি বসু, নিশাত ফেরদৌস অনি, রুমান আহমেদ, রিক্তা নবী, পিয়াল হাসান প্রমুখ।