৮ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার,রাত ২:৫৮

শিরোনাম
খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু নগরীতে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলি, পলাশসহ গ্রেপ্তার ১১ খুলনায় পদ্মা ব্যাংকে জমানো অর্থ ফেরত না পেয়ে বিপাকে গ্রাহকরা, ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ সকল শহীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার বিনম্র শ্রদ্ধা ঝিনাইদহে তিন চরমপন্থী হত্যার ঘটনায় আটক ২ খুলনায় নৌবাহিনীর সমুদ্র সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত খুলনায় শীর্ষ সন্ত্রাসী চিংড়ি পলাশ অস্ত্র ও বোমাসহ গ্রেফতার লবণচরা থানার কড়া নজরদারীতে প্রায় দেড় মণ গাঁজাসহ আটক-২

জীবনের নিরাপত্তার দাবিতে জেলা প্রশাসকের নিকট ইউপি সদস্যর আবেদন

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৬, ২০২৩

  • শেয়ার করুন

তথ্য প্রতিবেদক : জীবনে নিরাপত্তা দাবিতে এবার জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন জানালেন খুলনার কয়রা উপজেলার আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েলের হাতে লাঞ্চিত নারী ইউপি সদস্য।
আবেদনে ঘটনার প্রকাশ্য ও গোপন তদন্তের দাবিও জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার এই আবেদন করেন আমাদী ইউনিয়নের সদস্য মোসাঃ দিলরুবা খাতুন।
আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, দুই বারই সর্বোচ্চ সংখ্যক ভোট পেয়ে আমি জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি। আমি অত্যন্ত সুনাম, দক্ষতা সর্বোপরি সততার সাথে আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করে আসছি। আমার জনপ্রিয়তা, সততা ও সুনামকে ক্ষুণ্ন করার জন্য গত ২১ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে আমাদী ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয়ে পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল কোন কারণ ব্যতিরেকে ইউনিয়ন পরিষদে ডেকে নিয়ে দরজার
তালা বন্ধ করে। আরো ইউপি সদস্য এবং বেশ কিছু গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে আমাকে অকথ্য ভাষায়
গালিগালাজ করে, কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে এবং উদ্ধত আচরণ করে। একপর্যায়ে আমাকে জীবননাশের হুমকি দেয়
এবং উপস্থিত ব্যক্তিবর্গের সামনে আমাকে কয়েকবার মারতে চেষ্টা করে।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জুয়েল সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকায় এবং সন্ত্রাসবাহিনী লালন করায় আমি আমার জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
এর পূর্বেও উক্ত সন্ত্রাসী চেয়ারম্যান জুয়েল এবং তার বাহিনী কর্তৃক কয়রা উপজেলার সার্ভেয়ারকে সন্ত্রাসী স্টাইলে মারধোরের ঘটনা ঘটে। যার অভিযোগ ০৫/০৪/২০২৩ তারিখে আপনার দপ্তরে জমা দেওয়া হয়েছিল।
সেই ঘটনায় কোন শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া হয়ে উঠেছে চেয়ারম্যান।
এলাকাবাসী জানান, স্থানীয় এমপির অত্যান্ত কাছের লোক হওয়ায় জুয়েল এমন আচরন শুরু করেছে।
তার সন্ত্রাসী বাহিনীর ভয়ে এলাকার নিরীহ মানুষ মুখ খুলতে সাহস পায় না।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন