১৩ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার,রাত ৯:০৬

শিরোনাম
খুলনার লবণচরায় পিওর আর্থ এর সীসা দূষণ সচেতনতা কার্যক্রম অনুষ্ঠিত খুলনা মহানগরীতে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র “ঝরে পড়া শিশুদের বিদ্যালয়মুখীকরণ বিষয়ক সংলাপ” মোংলা বন্দরের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন খুলনায় ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকা’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত ব্যাংকিং সেক্টরে এস আলমের একচ্ছত্র নিয়োগ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠাসহ ৫ দফা দাবিতে খুলনায় সংবাদ সম্মেলন খুলনার তেরখাদায় নৌবাহিনীর অভিযানে অবৈধ কারেন্ট জাল ও চায়না দোয়ারী জাল আটক খুলনা মহানগরীর ১ ও ২৫নং ওয়ার্ডকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর পূনঃ সবুজায়ন কার্যক্রম উদযাপন এবং সমন্বিত সবুজ বিদ্যালয় ঘোষণা অনুষ্ঠিত

খুলনার কয়রায় জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান। নতুন ভবনের দাবি

প্রকাশিত: জানুয়ারি ৪, ২০২২

  • শেয়ার করুন
মোক্তার হোসেন। প্রতিবেদক।৪ জানুয়ারী। মঙ্গলবার।
খুলনার কয়রা উপজেলার বাগালী ইউনিয়নের কুশোডাঙগা ফতেকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জরাজীর্ণ ভবনে জীবনের ঝুকি নিয়ে চলছে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের কার্যক্রম।
কয়রা উপজেলার বাগালী ইউনিয়নের ১০২
নং কুশোডাঙগা ফতেকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি খুবই জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে।
যে কোন সময়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।যার কারণে আতঙ্কে রয়েছেন শিক্ষক, শিক্ষার্থী, ও অভিভাবকরা। বিদ্যালয়ের অধিকাংশ জায়গায় ফাটল দেখায়,২০১৯ সালে
উক্ত বিদ্যালয়টি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে ,বিদ্যালয়টির অবস্থা খুবই ভয়াবহ। দেয়ালের ছাদ ও পলেস্তারা খসে রড বের হয়ে গেছে। বিভিন্ন কক্ষের ভিতরে দেয়ালে ফাটল ধরেছে।
প্রধান শিক্ষক খায়রুল বাসারকে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার বিদ্যালয়টি পরিত্যক্ত ঘোষণা করার পর থেকে আজ পর্যন্ত কোন নতুন ভবনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।
বিদ্যালয়ের অবস্হা খুবই নাজুক।যে কোন মুহুর্তে দুর্ঘটনার শিকার হতে পারে।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, বিদ্যালয়টি জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। নতুন ভবনের দাবী করে কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
অভিভাবকদের কাছে গিয়ে জানতে চাইলে তারা জানান, স্কুলের
যে অবস্থা,যে কোন সময় ভেঙ্গে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। বাচ্চাদের স্কুলে পাঠিয়ে আতঙ্কের মধ্যে থাকতে হয়।তারা নতুন ভবনের দাবী জানান।
বর্তমানে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম ও পাঠদান চালিয়ে যাওয়ার জন্য বিকল্প ঘর তৈরি করে সেখানে পাঠদান করানো হচ্ছে বলে জানান শিক্ষার্থীরা।
প্রধান শিক্ষক খায়রুল বাসার প্রতিনিধিকে জানান, গতকাল আমার বিদ্যালয়ের ভেন্টিলেটর ভেঙ্গে অফিস কক্ষে প্রবেশ করে কে বা কাহারা জরুরী কাগজ পত্র তছনছ করে ফেলেছে এবং আলমারি খুলে কিছু মালামাল পানিতে ফেলে দেয়। এছাড়া অফিস কক্ষের ভিতরে পানির ট্যাংকির টেপ ছেড়ে দিয়ে জরুরী কাগজ পত্র ভিজিয়ে দেয়।
এ ব্যাপারে যথাযত কর্তৃপক্ষের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি পদক্ষেপ নেয়ার জন্য, এবং
বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের দাবী জানান।
ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন