৩রা আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার,রাত ২:৪৯

শিরোনাম
উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত: জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে জরুরী হটলাইন চালু উত্তরায় ‘প্রশিক্ষণ বিমান’ বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত-১, আহত-২৬ খুলনায় প্রাথমিক বিদ্যালয় সবুজায়নে পরিকল্পনা প্রনয়ণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত খুলনার জমিদার বাড়ী দখল ও জীবননাশের হুমকির বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন সাড়ে ৪১ কোটি টাকার মুনাফা অর্জন মোংলা বন্দরের খুলনায় ১৯ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা ও আর্থিক সুবিধা প্রদান সিএসএস মাইক্রোফাইন্যান্স প্রোগ্রাম’র খুলনার সেনের বাজার সিএসএস কার্যালয়ে রেভারেন্ড পল মুন্সী স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প খুলনায় “মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা” অনুষ্ঠিত খুলনায় “৫ বছরের জন্য শিশু কল্যাণে যৌথ পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা” ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র

মেডিকেলের খাতা অন্য কলেজে দেখানো উচিত: প্রধান বিচারপতির মত

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৮, ২০২১

  • শেয়ার করুন

মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার উত্তরপত্র (খাতা) নিজ কলেজে না দেখে অন্য মেডিকেল কলেজে পাঠিয়ে সেই খাতা মূল্যায়ন করে ফলাফল তৈরি করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) ‘বিএমডিসি বনাম শাহ এমডি আরমান এন্ড আদার্স’ মামলার শুনানিতে বিএমডিসির আইনজীবীকে উদ্দেশ্যে করে এমন মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি।

শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, দেশের কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার খাতা তো সেই একই বিশ্ববিদ্যালয় দেখে না। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে সে খাতা দেখতে পাঠানো হয়। কিন্তু মেডিকেল কলেজে যে কলেজের শিক্ষার্থী সেই একই কলেজে রিটেনের (লিখিত পরীক্ষা) খাতা কাটা (মূল্যায়ন) হয় এবং রেজাল্ট সিট (ফলাফল তৈরি) করা হয়।

বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) পক্ষের আইনজীবী তানজীব উল আলমের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন আরও বলেন, মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার খাতা একই কলেজে না দেখে এবং রেজাল্ট সিট না করে (ডিফারেন্ট) ভিন্ন মেডিকেল কলেজে পাঠিয়ে সে খাতা দেখানো ও রেজাল্ট সিট করানো উচিত।’

আদালতে বিএমডিসির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী তানজীব উল আলম। ওই শিক্ষার্থীদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আশরাফ আলী।

আদালতে বিএমডিসির আইনজীবী তানজীব উল আলম জানান, ওই শিক্ষার্থী ভর্তির নির্ধারিত স্কোর, মেধা তালিকা ক্রম নিয়ে সঠিক তথ্য দেননি। তাই তাকে রেজিস্ট্রেশন দিতে রাজি হয়নি বিএমডিসি। এ কারণে সে হাইকোর্টে এসে রিট করে বিভিন্ন বর্ষে পরীক্ষা দিয়েছে। ওর তো গোড়ায় গলদ। সে প্রতারণা করে ভর্তি হয়েছে।

শুনানি শেষে ওই শিক্ষার্থীর পক্ষে পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে করা আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন