৮ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, বুধবার,বিকাল ৪:৩৬

শিরোনাম
ব্যাংকিং সেক্টরে এস আলমের একচ্ছত্র নিয়োগ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠাসহ ৫ দফা দাবিতে খুলনায় সংবাদ সম্মেলন খুলনার তেরখাদায় নৌবাহিনীর অভিযানে অবৈধ কারেন্ট জাল ও চায়না দোয়ারী জাল আটক খুলনা মহানগরীর ১ ও ২৫নং ওয়ার্ডকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর পূনঃ সবুজায়ন কার্যক্রম উদযাপন এবং সমন্বিত সবুজ বিদ্যালয় ঘোষণা অনুষ্ঠিত মারধরের মামলায় খুলনা জেলা কারাগারে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টী সত্যানন্দ দত্ত নতুন করারোপ ছাড়া কেসিসির ৭১৯ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা অশ্রুসিক্ত হৃদয়ে খুলনায় পালিত হলো ইমাম হুসাইন (আ.)’র পবিত্র চেহলাম খুলনা ও বরগুনায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদকসহ আটক-৩

খুলনায় নিজ কন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতা আটক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৪, ২০২০

  • শেয়ার করুন

খুলনা মহানগরীর উত্তর হরিণটানা এলাকায় ১৪ বছর বয়সী কিশোরী কন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতা মো. শহিদুল ইসলাম (৩৬) কে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৩ অক্টোবর) রাতে তাকে আটক করা হয়। নির্যাতিত কিশোরী কন্যা (১৪) কে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালের ওসিসিতে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে।
খুলনা মেট্টোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার কানাইলাল সরকার এ ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, ‘নির্যাতিত কিশোরীর ডাক্তারি পরীক্ষা এবং ঘটনার তদন্ত চলছে।’

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নির্যাতিত কিশোরী পিতা-মাতাসহ মহানগরীর রিয়া বাজার এলাকায় বাস করতো। সেখান থেকে মেয়ের মা বছর দুয়েক আগে স্বামী সংসার ফেলে চলে যান। মা চলে যাওয়ার পর পিতা শহিদুলও দুই ছেলে-দুই মেয়ে ফেলে অন্যত্র চলে যান। পরে ছেলেমেয়েদের তার নানা বাড়ি উত্তর হরিণটানা মসজিদ গলিতে নিয়ে যান মেয়েটির নানি। ২-৩ মাস আগে মেয়ের পিতা-মাতা আবার একত্রে বসবাস শুরু করেন একটি ভাড়া বাড়িতে। সেখান থেকে মেয়ের মা আবার চলে যান। তারপর নির্যাতিত কিশোরী অপর তিন ভাই-বোনসহ পিতার সঙ্গে ওই ভাড়া বাসায় বাস করতো। এমন পরিস্থিতিতে কিছুদিন ধরে ওই কিশোরী কন্যার সঙ্গে অবৈধ কাজ শুরু করে শহিদুল। সোমবার (১২ অক্টোবর) কিশোরী তার নানিকে বিষয়টি জানায়। একপর্যায়ে জানাজানি হলে লোকজনের সহায়তায় মঙ্গলবার রাতে পুলিশ এসে শহিদুলকে আটক করে।

এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার খুলনার সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট মোমিনুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘নির্যাতিত কিশোরীকে বিনামূল্যে আইনি সহায়তা দেওয়া হবে। একইসঙ্গে পুলিশের পাশাপাশি আমরা প্যারালাল তদন্ত করবো। ভিকটিমের পাশে দাঁড়াবো। মানসিক সাহসের জন্য দীর্ঘমেয়াদি কাউন্সিলিংসহ যাবতীয় সহযোগিতা করবো।’7

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন