২৮শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার,দুপুর ১২:৫৯

শিরোনাম
খুলনার সেনের বাজার সিএসএস কার্যালয়ে রেভারেন্ড পল মুন্সী স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প খুলনায় “মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা” অনুষ্ঠিত খুলনায় “৫ বছরের জন্য শিশু কল্যাণে যৌথ পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা” ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু নগরীতে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলি, পলাশসহ গ্রেপ্তার ১১ খুলনায় পদ্মা ব্যাংকে জমানো অর্থ ফেরত না পেয়ে বিপাকে গ্রাহকরা, ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ সকল শহীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার বিনম্র শ্রদ্ধা ঝিনাইদহে তিন চরমপন্থী হত্যার ঘটনায় আটক ২

করোনা টেস্ট জালিয়াতি: জেকেজি চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা গ্রেপ্তার

প্রকাশিত: জুলাই ১২, ২০২০

  • শেয়ার করুন

করোনার নমুনা সংগ্রহ করে ফেলে দিয়ে পরে মনগড়া রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগে জেকেজির সিইও আরিফ চৌধুরীর পর এবার গ্রেপ্তার করা হলো প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীকে।

রবিবার দুপুরে তাকে তেজগাঁও বিভাগীয় উপ-পুলিশ (ডিসি) কার্যালয়ে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ।

পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, তদন্তে জেকেজির প্রতারণার সঙ্গে ডা. সাবরিনা আরিফের সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

ডিসি হারুন অর রশিদ জানান, ডা. সাবরিনা সরকারি কর্মকর্তা হয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হতে পারেন না। তাকে চার দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে পাঠানো হবে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।

বিভিন্ন মাধ্যমে সাবরিনাকে জেকেজি চেয়ারম্যান হিসাবে পরিচয় দেয়া হলেও জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের এই চিকিৎসক দাবি করেছেন, জেকেজির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি শুধু জেকেজিকে করোনার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন।

সম্প্রতি ভুয়া করোনা রিপোর্ট তৈরির অভিযোগে জেকেজির সিইও আরিফ চৌধুরীসহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পুলিশ জানতে পারে, জেকেজি হেলথকেয়ার থেকে ২৭ হাজার রোগীকে করোনার টেস্টের রিপোর্ট দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১১ হাজার ৫৪০ জনের করোনার নমুনার আইইডিসিআরের মাধ্যমে সঠিক পরীক্ষা করানো হয়েছিল। বাকি ১৫ হাজার ৪৬০ জনের রিপোর্ট প্রতিষ্ঠানটির ল্যাপটপে তৈরি করা হয়। জব্দ করা ল্যাপটপে তার প্রমাণ মিলেছে।

এদিকে করোনাভাইরাস পরীক্ষা নিয়ে জালিয়াতির ঘটনায় জেকেজি ও রিজেন্ট হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগ ওঠার পর শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি সংবাদি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে, যেখানে উল্লেখ করা হয় যে জেকেজি’র স্বত্বাধিকারী আরিফুল হক চৌধুরীর আরেকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করার পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকায় জেকেজি গ্রুপকে কোভিড পরীক্ষার অনুমতি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন