৩রা অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার,সকাল ৭:৫০

শিরোনাম
খুলনার তেরখাদায় নৌবাহিনীর অভিযানে অবৈধ কারেন্ট জাল ও চায়না দোয়ারী জাল আটক খুলনা মহানগরীর ১ ও ২৫নং ওয়ার্ডকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর পূনঃ সবুজায়ন কার্যক্রম উদযাপন এবং সমন্বিত সবুজ বিদ্যালয় ঘোষণা অনুষ্ঠিত মারধরের মামলায় খুলনা জেলা কারাগারে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টী সত্যানন্দ দত্ত নতুন করারোপ ছাড়া কেসিসির ৭১৯ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা অশ্রুসিক্ত হৃদয়ে খুলনায় পালিত হলো ইমাম হুসাইন (আ.)’র পবিত্র চেহলাম খুলনা ও বরগুনায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদকসহ আটক-৩ খুলনায় মাদক ব্যবসায়ী কর্তৃক হয়রানী থেকে বাঁচতে ও তাদের শাস্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন খুলনায় নারী-পুরুষ সম্পর্কিত প্রচলিত ভুল ধারণা মোকাবিলায় অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

বন্যাকালীন নিরাপদ পানি উৎপাদনের উদ্যোগ নিয়ে যৌথ গবেষণা

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৮, ২০২৪

  • শেয়ার করুন

খবর বিজ্ঞপ্তিঃ

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বন্যা পরিস্থিতিতে নিরাপদ পানীয় জল সরবরাহ এক সংকটজনক চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে। জলবাহিত রোগের প্রকোপ রোধে কার্যকর ও সাশ্রয়ী সমাধানের অভাব প্রকট। এমন এক সময়ে, ঢাকার নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ এবং খুলনার বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির শিক্ষার্থীদের যৌথ গবেষণায় একটি নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করছে। এই যুগান্তকারী গবেষণায় লক্ষ্য করা হচ্ছে, কীভাবে সাধারণত সহজলভ্য রাসায়নিক, সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট, বন্যার দূষিত জলকে সাশ্রয়ীভাবে নিরাপদ পানীয় জলে রূপান্তর করতে পারে। মাঠপর্যায়ে খুলনার ভূপৃষ্ঠের জলাশয়ের পানি ব্যবহার করে গবেষণা পরিচালিত হচ্ছে, যেখানে প্রাথমিক পরীক্ষাগুলো দারুণভাবে সফল প্রমাণিত হয়েছে। গবেষণার নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. নাদিম রেজা খন্দকার (পিএইচডি, পিইঞ্জি)। যিনি পূর্বে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং বর্তমানে বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনায় শিক্ষকতায় নিয়োজিত আছেন এবং তাঁর সহকারি হিসেবে কাজ করেছেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির চারজন মেধাবী শিক্ষার্থী মিনহাজুল হক আবিদ,মোহাম্মদ মুশফিক কালাম,কাজি মাশরাফিন সাজিদ এবং জুবায়েদ আল মেহেদী।এই গবেষণা কার্যক্রমের ফলাফল ভবিষ্যতে জলবাহিত রোগ থেকে জীবন বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। এটি বন্যা-প্রবণ এলাকার মানুষের জন্য বিশুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহের এক নতুন দিগন্তের সূচনা করতে যাচ্ছে।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন