১৬ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার,রাত ১:৫৬

শিরোনাম
খুলনায় ঝরে পড়া শিশুদের বিদ্যালয়মুখীকরণ বিষয়ক সচেতনতা সভা করেছে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ খুলনার লবণচরায় পিওর আর্থ এর সীসা দূষণ সচেতনতা কার্যক্রম অনুষ্ঠিত খুলনা মহানগরীতে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র “ঝরে পড়া শিশুদের বিদ্যালয়মুখীকরণ বিষয়ক সংলাপ” মোংলা বন্দরের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন খুলনায় ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকা’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত ব্যাংকিং সেক্টরে এস আলমের একচ্ছত্র নিয়োগ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠাসহ ৫ দফা দাবিতে খুলনায় সংবাদ সম্মেলন খুলনার তেরখাদায় নৌবাহিনীর অভিযানে অবৈধ কারেন্ট জাল ও চায়না দোয়ারী জাল আটক খুলনা মহানগরীর ১ ও ২৫নং ওয়ার্ডকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা

বন্যাকালীন নিরাপদ পানি উৎপাদনের উদ্যোগ নিয়ে যৌথ গবেষণা

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৮, ২০২৪

  • শেয়ার করুন

খবর বিজ্ঞপ্তিঃ

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বন্যা পরিস্থিতিতে নিরাপদ পানীয় জল সরবরাহ এক সংকটজনক চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে। জলবাহিত রোগের প্রকোপ রোধে কার্যকর ও সাশ্রয়ী সমাধানের অভাব প্রকট। এমন এক সময়ে, ঢাকার নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ এবং খুলনার বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির শিক্ষার্থীদের যৌথ গবেষণায় একটি নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করছে। এই যুগান্তকারী গবেষণায় লক্ষ্য করা হচ্ছে, কীভাবে সাধারণত সহজলভ্য রাসায়নিক, সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট, বন্যার দূষিত জলকে সাশ্রয়ীভাবে নিরাপদ পানীয় জলে রূপান্তর করতে পারে। মাঠপর্যায়ে খুলনার ভূপৃষ্ঠের জলাশয়ের পানি ব্যবহার করে গবেষণা পরিচালিত হচ্ছে, যেখানে প্রাথমিক পরীক্ষাগুলো দারুণভাবে সফল প্রমাণিত হয়েছে। গবেষণার নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. নাদিম রেজা খন্দকার (পিএইচডি, পিইঞ্জি)। যিনি পূর্বে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং বর্তমানে বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনায় শিক্ষকতায় নিয়োজিত আছেন এবং তাঁর সহকারি হিসেবে কাজ করেছেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির চারজন মেধাবী শিক্ষার্থী মিনহাজুল হক আবিদ,মোহাম্মদ মুশফিক কালাম,কাজি মাশরাফিন সাজিদ এবং জুবায়েদ আল মেহেদী।এই গবেষণা কার্যক্রমের ফলাফল ভবিষ্যতে জলবাহিত রোগ থেকে জীবন বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। এটি বন্যা-প্রবণ এলাকার মানুষের জন্য বিশুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহের এক নতুন দিগন্তের সূচনা করতে যাচ্ছে।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন