৭ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার,রাত ১২:২২

শিরোনাম
ব্যাংকিং সেক্টরে এস আলমের একচ্ছত্র নিয়োগ বাতিলের দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠাসহ ৫ দফা দাবিতে খুলনায় সংবাদ সম্মেলন খুলনার তেরখাদায় নৌবাহিনীর অভিযানে অবৈধ কারেন্ট জাল ও চায়না দোয়ারী জাল আটক খুলনা মহানগরীর ১ ও ২৫নং ওয়ার্ডকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর পূনঃ সবুজায়ন কার্যক্রম উদযাপন এবং সমন্বিত সবুজ বিদ্যালয় ঘোষণা অনুষ্ঠিত মারধরের মামলায় খুলনা জেলা কারাগারে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টী সত্যানন্দ দত্ত নতুন করারোপ ছাড়া কেসিসির ৭১৯ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা অশ্রুসিক্ত হৃদয়ে খুলনায় পালিত হলো ইমাম হুসাইন (আ.)’র পবিত্র চেহলাম খুলনা ও বরগুনায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদকসহ আটক-৩

রূপসায় মন্দির ভাঙচুর মামলায় গ্রেফতার ১০ জনকে জেলহাজতে প্রেরণ

প্রকাশিত: আগস্ট ৮, ২০২১

  • শেয়ার করুন

স্টাফ রিপোটার : খুলনার রূপসা উপজেলার শিয়ালি গ্রামে একাধিক মন্দির এবং স্থানীয় হিন্দুদের কিছু দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতারকৃত ১০জনকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। আজ রবিবার (৮ আগস্ট) দুপুরে তাদের জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। হামলার ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার শিয়ালি গ্রামে।
রূপসা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সরদার মোশাররফ হোসেন বলেন, এঘটনায় উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শক্তিপদ মন্ডল বাদী হয়ে ২৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১৫০ থেকে দুইশ’জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেছেন। এমামলার এজাহারনামীয় ৯ জনসহ ১০ জনকে গ্রেফতার করে আজ দুপুরে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। এখন এলাকার পরিস্থিতি শান্ত। তবুও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রেখেছি।
ভুল বোঝাবুঝি থেকেই ঘটনার সূত্রপাত
রূপসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার অফিসার ইনচার্জ দু’জনেই বিবিসি বাংলাদে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মসজিদে নামাজ চলার সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যরা ‘গান-বাজনা’ করছিলেন, এ অভিযোগে দুই পক্ষের মধ্যে বাদানুবাদ হয়; যেটাকে তারা ‘ভুল বোঝাবুঝি’ বলে বর্ণনা করছেন।
রূপসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবাইয়া তাছনিম বলেন, ওই দ্বন্দ্বের সমাধান সেদিনই হয়ে গিয়েছিল এবং ওইদিনের ঘটনার সাথে শনিবারের হামলার সম্পর্ক নেই।
তিনি আরও বলেন, শুক্রবারের ঘটনার পরপরই প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তাদের নিয়ে তিনি স্থানীয় হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতাদের সাথে বৈঠক করেন। আমরা জেলা প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা-রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা সাথে সাথে সেখানে যাই এবং স্থানীয়দের সাথে বৈঠক করে দ্বন্দ্বের মিটমাট করি।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন