৩০শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বুধবার,সন্ধ্যা ৭:৫৯

শিরোনাম
নৌবাহিনী পরিচালিত যৌথ বাহিনীর অভিযানে ইয়াবাসহ শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক গণহত্যাকারীদের রাজনীতি করার কোন অধিকার নেই-জামায়াতের আমীর পরিকল্পনার অভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে সুন্দরবনের পর্যটন শিল্প শেখ হাসিনার পর এখন অদৃশ্য ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করছি-গয়েশ্বর রায় মহেশখালীতে নৌবাহিনীর অভিযানে বিদেশি অস্ত্রসহ ৩ সন্ত্রাসী আটক রোববার থেকে শুরু হচ্ছে টিসিবির পণ্য বিক্রি রাষ্ট্র মেরামতের ভিত্তি হবে অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন : তারেক রহমান মহেশখালীতে দেশীয় মদ তৈরীর কারখানা ধ্বংস করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী নতুন ঠিকাদার করবে কয়রা-বেতগ্রাম আঞ্চলিক মহাসড়ক নির্মাণ প্রকল্পের কাজ

দেশে করোনায় একদিনে আরও ৪৫ জনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ৩২৪৩

প্রকাশিত: জুন ১৯, ২০২০

  • শেয়ার করুন

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রকোপ শুরুর ১০৪তম দিনে আরও ৩২৪৩ জনের শরীরে করোনা শনাক্তের খবর দিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এছাড়া ২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে না ফেরার দেশে চলে গেছেন আরও ৪৫ জন।

শুক্রবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে করোনাভাইরাস সর্বশেষ পরিস্থিতি তুলে ধরেন অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা। গতকাল শনাক্তের ১০৩তম দিনে দেশে করোনায় শনাক্তের সংখ্যা লাখ পেরোয়।

এ নিয়ে দেশে করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল এক লাখ পাঁচ হাজার ৫৩৫ জনে। আর মোট মৃত্যু হয়েছে এক হাজার ৩৮৮ জন।

নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪৫ জন। গত ১৬ জুন একদিনে সর্বোচ্চ ৫৩ জনের মৃত্যুর কথা জানানো হয়েছিল। এ নিয়ে মোট মৃত্যু ১ হাজার ৩৮৮ জনের। ব্রিফিংয়ে করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পরামর্শ দেন অধ্যাপক নাসিমা।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, করোনা মোকাবিলায় তরল খাবার, কুসুম গরম পানি ও আদা চা পান করতে হবে। সম্ভব হলে মৌসুমী ফল খাওয়া ও ফুসফুসের ব্যায়াম করা। এ সময় ধূমপান ত্যাগ করতে হবে। কারণ, এটি ফুসফুসের কার্যকারিতা নষ্ট করে দেয়।

চীনের উহান থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী ভাইরাস করোনা বাংলাদেশে প্রথম শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। সেদিন তিনজনের শরীরে করোনা শনাক্তের কথা জানিয়েছিল আইইডিসিআর। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় প্রথম মৃত্যুর খবর আসে। দিন দিন করোনা রোগী শনাক্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ায় নড়েচড়ে বসে সরকার।

ভাইরাসটি যেন ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য ২৬ মার্চ থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয় সব সরকারি-বেসরকারি অফিস। কয়েক দফা বাড়ানো হয় সেই ছুটি। ৭ম দফায় বাড়ানো ছুটি চলে ৩০ মে পর্যন্ত। ৩১ মে থেকে সাধারণ ছুটি নেই। এখন বেশি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা ভিত্তিক লকডাউন চলছে। তাই অফিস আদালতে স্বাস্থ্যবিধি রক্ষায় সরঞ্জামাদি রাখা ও সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ওপর গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন