৬ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার,রাত ১:০০

শিরোনাম
খুলনায় ১৯ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা ও আর্থিক সুবিধা প্রদান সিএসএস মাইক্রোফাইন্যান্স প্রোগ্রাম’র খুলনার সেনের বাজার সিএসএস কার্যালয়ে রেভারেন্ড পল মুন্সী স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প খুলনায় “মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা” অনুষ্ঠিত খুলনায় “৫ বছরের জন্য শিশু কল্যাণে যৌথ পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা” ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু নগরীতে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলি, পলাশসহ গ্রেপ্তার ১১ খুলনায় পদ্মা ব্যাংকে জমানো অর্থ ফেরত না পেয়ে বিপাকে গ্রাহকরা, ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ সকল শহীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার বিনম্র শ্রদ্ধা

খুলনায় সাংবাদিক বালু হত্যা মামলায় ৫ আসামির যাবজ্জীবন

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৮, ২০২১

  • শেয়ার করুন

খুলনার একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু হত্যাকাণ্ডে বিস্ফোরক মামলায় ৫ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন আদালত।

সোমবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২ টায় জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক সাইফুজ্জামান হিরো এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার পর সাজাপ্রাপ্ত আসামি জাহিদ, নজু ওরফে রিপন, রিমন ও স্বাধীনকে আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। অপর এক আসামি পলাতক রয়েছে।

তবে নিহত বালুর ভাই ও খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এসএম জাহিদ হোসেন বলেন, “এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট নই। আমরা আশা করেছিলাম সর্বোচ্চ শাস্তি হবে।

“রায়ে হত্যার মাস্টারমাইন্ড ও অর্থ যোগানদাতাদের নাম আসেনি। আমরা মামলার পুনঃতদন্ত দাবি করছি।”

মামলার ন‌থিসূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালের ২৭ জুন নগরীর শান্তিধাম মোড়ে দৈনিক জন্মভূমি অফিসের সামনে সন্ত্রাসীদের বোমা হামলায় সাংবাদিক বালু নিহত হন। হত্যাকান্ডের পরদিন (২৮ জুন, ২০০৪) খুলনা থানার তৎকালিন এসআই মারুফ আহমদ বাদী হয়ে হত্যা ও বিস্ফোরক ধারায় দুটি মামলা দায়ের করেন। হত্যা মামলায় ২০০৮ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি ৭ আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছিলেন আদালত।

এরপর, ২০০৯ সালের ১৫ এপ্রিল রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এনামুল হক বিস্ফোরক মামলাটি অধিকতর তদন্তের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরের ১০ মে আদালত মামলাটি অধিকতর তদন্তে সিআইডিতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এ মামলায় ৭ জন তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তন হয়েছেন। সর্বশেষ মামলাটি তদন্ত করেন সিআইডি’র সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ শাহাদাৎ হোসেন।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন