১১ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার,সকাল ১০:৩৭

শিরোনাম
খুলনায় প্রাথমিক বিদ্যালয় সবুজায়নে পরিকল্পনা প্রনয়ণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত খুলনার জমিদার বাড়ী দখল ও জীবননাশের হুমকির বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন সাড়ে ৪১ কোটি টাকার মুনাফা অর্জন মোংলা বন্দরের খুলনায় ১৯ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা ও আর্থিক সুবিধা প্রদান সিএসএস মাইক্রোফাইন্যান্স প্রোগ্রাম’র খুলনার সেনের বাজার সিএসএস কার্যালয়ে রেভারেন্ড পল মুন্সী স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প খুলনায় “মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা” অনুষ্ঠিত খুলনায় “৫ বছরের জন্য শিশু কল্যাণে যৌথ পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা” ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু

আরো এক ঘূর্ণিঝড়ের আভাস দিলেন প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৬, ২০২২

  • শেয়ার করুন

আগামী ডিসেম্বরে আরও একটি ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশে আঘাত হানতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান। এ বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাতে সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আশঙ্কার কথা জানান।

এনামুর রহমান বলেন, সোমবার রাত ১টা ১০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে ফোন কল করে জানিয়েছেন যে, এটা (ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং) ভালোভাবে মোকাবিলা করেছো, এজন্য ধন্যবাদ। কিন্তু ডিসেম্বর মাসে আরেকটা আসবে, সেটির ব্যাপারে একইভাবে সাবধানতা অবলম্বন করার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আবহাওয়া অধিদফতর থেকে আগামী ডিসেম্বরে আরেকটি ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কার কথা তাকে জানানো হয়েছে।

তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে দেশের ৪১৯টি ইউনিয়নে ১০ হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া ৬ হাজার হেক্টর ফসলি জমি নষ্ট হয়েছে এবং ১ হাজার মৎস্যঘের ভেসে গেছে। আর মারা গেছেন মোট ৯ (এই প্রতিবেদন তৈরি পর্যন্ত মোট ২৬ জন মারা গেছেন)।

তিনি আরো বলেন, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে ৬ হাজার ৯২৫টি আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ১০ লাখ মানুষকে নিরাপদে আনা হয়েছিল। তবে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় গতকাল মধ্যরাতে আশ্রয় নেয়া মানুষেরা বাড়িতে যাওয়া শুরু করে। আজ সকালের মধ্যে সব আশ্রয়কেন্দ্র খালি হয়েছে।

উপকূলের ৮০ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রকৃত ক্ষতির প্রতিবেদন পেতে ৭ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগবে।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন