১২ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার,দুপুর ১:৪১

শিরোনাম
খুলনায় প্রাথমিক বিদ্যালয় সবুজায়নে পরিকল্পনা প্রনয়ণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত খুলনার জমিদার বাড়ী দখল ও জীবননাশের হুমকির বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন সাড়ে ৪১ কোটি টাকার মুনাফা অর্জন মোংলা বন্দরের খুলনায় ১৯ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা ও আর্থিক সুবিধা প্রদান সিএসএস মাইক্রোফাইন্যান্স প্রোগ্রাম’র খুলনার সেনের বাজার সিএসএস কার্যালয়ে রেভারেন্ড পল মুন্সী স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প খুলনায় “মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা” অনুষ্ঠিত খুলনায় “৫ বছরের জন্য শিশু কল্যাণে যৌথ পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা” ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু

অর্থ আত্মসাত মামলায় পাইকগাছার সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ তিনজনের কারাদন্ড

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৬, ২০২২

  • শেয়ার করুন

ভুয়া প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে খুলনার পাইকগাছা গড়ইখালি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান গাজী মোস্তফা কামাল ওরফে বন্ধন, ইউপি সদস্য আসাদুল ইসলাম ও প্রকল্প কর্মকর্তা প্রকাশ চন্দ্র বিশ্বাসকে তিন বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ২৬ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে খুলনা বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক ড. ওয়াহিদুজ্জামান শিকদার এ রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার পর আদালতে উপস্থিত থাকা তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়।

আদালতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, ২০১০ সালের ২৭ জুন গড়ইখালি বগুড়ারচক সানাবাড়ি মসজিদ সংলগ্ন স্থানের উন্নয়নের নামে ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে আসামিরা ২৬ হাজার টাকা মূল্যের এক মেট্রিক গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।

স্থানীয় বাসিন্দা এবিএম এনামুল হক এ বিষয়ে জেলা জজ আদালতে মামলা করেন। মামলা নং ২৯/১৩। পরে দুদক সহকারী পরিচালক এনায়েত হোসেন মামলা তদন্ত করে আদালতে চার্জশিট দেন।
আইনজীবী অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান বলেন, প্রকল্পের সভাপতি মোজাহার হোসেন মিস্ত্রি মামলা চলাকালে মারা যাওয়ায় তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। অন্য আসামিদের দণ্ডবিধি ১০৯/১২০/১৬৭/১৬৮ সহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি দমন প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় তিন বছর করে কারাদণ্ড ও ২৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম করাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন