১০ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার,দুপুর ২:৫৬

শিরোনাম
খুলনায় ১৯ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা ও আর্থিক সুবিধা প্রদান সিএসএস মাইক্রোফাইন্যান্স প্রোগ্রাম’র খুলনার সেনের বাজার সিএসএস কার্যালয়ে রেভারেন্ড পল মুন্সী স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প খুলনায় “মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা” অনুষ্ঠিত খুলনায় “৫ বছরের জন্য শিশু কল্যাণে যৌথ পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা” ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু নগরীতে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলি, পলাশসহ গ্রেপ্তার ১১ খুলনায় পদ্মা ব্যাংকে জমানো অর্থ ফেরত না পেয়ে বিপাকে গ্রাহকরা, ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ সকল শহীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার বিনম্র শ্রদ্ধা

রূপসায় মন্দির ভাঙচুর মামলায় গ্রেফতার ১০ জনকে জেলহাজতে প্রেরণ

প্রকাশিত: আগস্ট ৮, ২০২১

  • শেয়ার করুন

স্টাফ রিপোটার : খুলনার রূপসা উপজেলার শিয়ালি গ্রামে একাধিক মন্দির এবং স্থানীয় হিন্দুদের কিছু দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতারকৃত ১০জনকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। আজ রবিবার (৮ আগস্ট) দুপুরে তাদের জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। হামলার ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার শিয়ালি গ্রামে।
রূপসা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সরদার মোশাররফ হোসেন বলেন, এঘটনায় উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শক্তিপদ মন্ডল বাদী হয়ে ২৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১৫০ থেকে দুইশ’জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেছেন। এমামলার এজাহারনামীয় ৯ জনসহ ১০ জনকে গ্রেফতার করে আজ দুপুরে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। এখন এলাকার পরিস্থিতি শান্ত। তবুও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রেখেছি।
ভুল বোঝাবুঝি থেকেই ঘটনার সূত্রপাত
রূপসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার অফিসার ইনচার্জ দু’জনেই বিবিসি বাংলাদে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মসজিদে নামাজ চলার সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যরা ‘গান-বাজনা’ করছিলেন, এ অভিযোগে দুই পক্ষের মধ্যে বাদানুবাদ হয়; যেটাকে তারা ‘ভুল বোঝাবুঝি’ বলে বর্ণনা করছেন।
রূপসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবাইয়া তাছনিম বলেন, ওই দ্বন্দ্বের সমাধান সেদিনই হয়ে গিয়েছিল এবং ওইদিনের ঘটনার সাথে শনিবারের হামলার সম্পর্ক নেই।
তিনি আরও বলেন, শুক্রবারের ঘটনার পরপরই প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তাদের নিয়ে তিনি স্থানীয় হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতাদের সাথে বৈঠক করেন। আমরা জেলা প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা-রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা সাথে সাথে সেখানে যাই এবং স্থানীয়দের সাথে বৈঠক করে দ্বন্দ্বের মিটমাট করি।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন