বেনাপোল (অফিস)
বেনাপোলে পরিকল্পিত ভাবে ভবন নির্মান না করায় ভবন হেলে গিয়ে অন্য একটি ভবন ঘেষে দাঁড়িয়েছে। যে কোন সময় বড় আকারের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ওই দুই বিল্ডিংয়ে দুর্ঘটনা ঘটলে দুই থেকে আড়াইশত লোক দুর্ঘটনার শিকার হবে অভিযোগ করেছে রবি চেম্বার এর মালিক পুত্র শরিফুল ইসলাম নয়ন। এ বিষয়ে বেনাপোল পৌর সভাকেও অবিহিত করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
রবিচেম্বার এর মালিক নয়ন বলেন ২০১৮ সালে পাশে এজাজ আহমেদ একটি ৪ তলা ভবন নির্মান করেন। সেই ভবনের পশে আমি আমার একটি ৫ তলা ভবন রয়েছে। সম্প্রতি গত বছর আমফান ঝড়ে এজাজের ভবনটি হেলে গিয়ে আমার ৫ তলা ভবনে লেগে আছে। যে কোন সময় ভুমি কম্প বা অন্য কোন দুর্ঘটনায় দুই ভবন সহ পাশের কয়েকটি ছোট খাট ভবনের ২৫০ জন লোক ঝুকিতে থাকবে। এ বিষয়টি বেনাপোল পৌরসভাকে অবহিত করা হয়েছে।
ঝুঁকি পুর্ন ভবনের মালিক এজাজ আহমেদ বলেন আমার বিল্ডিং নির্মানের সময় উপরের দিক যেতে যেতে ওই বিল্ডিংয়ের সাথে কিছুটা মিশে গেছে। আমি কিছু অংশ কেটে ফাঁকা করেছি বাকিটুকু কাটা হবে। এতে তেমন কোন ঝুকি নেই। এছাড়া আমি চারিপাশে আবারও গ্রেড ভিম দিব যাতে কোন অসুবিধা না হয়।
পৌরসভার সার্ভেয়ার মফিজুর রহমান বলেন,এ নিয়ে রবি চেম্বার থেকে একটি আবেদন দিয়েছে। তবে তেমন কোন অসুবিধ্ ানেই ।তারপরও আমাদের প্রকৌশলী সাহেব বিষয়টি দেখছেন।
এ ব্যাপারে পৌর প্রকৌশলী মোশারফ হোসেন বলেন আমরা বিষয়টি দেখেছি। কিছুটা ভবন নির্মানের সময় টেকনিক্যাল সমস্যা রয়েছে। পৌর সভা থেকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কোন দুর্ঘটনা ঘটলে পৌর কর্তৃপক্ষ কোন দায়ভার নিবে না। সকল প্রকার দায়ভার এজাজকে নিতে হবে।
এ দিকে স্থানীয় মাহবুব হোসেন বলেন, ভবনটি ঝুকি পূর্ন হওয়ায় এজাজ বিক্রি করার পায়তারা করছে। কাস্টমারও ঠিক হয়েছিল। পরে ভবনটি ঝুকি পুর্ন জেনে তারা ক্রয় করে নাই।
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ এস এম নজরুল ইসলাম
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ শেখ তৌহিদুল ইসলাম
বার্তা সম্পাদকঃ মো: হুমায়ুন কবীর
বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃ ৩১ বি কে রায় রোড,খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ বাড়ি নং-২৮, রোড নং-১৪, সোনাডাঙ্গা আ/এ (২য় ফেজ) খুলনা থেকে প্রকাশিত ও দেশ প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন, ৪০ সিমেট্রি রোড থেকে মুদ্রিত।
যোগাযোগঃ ০১৭১৩-৪২৫৪৬২
ফোন : ০২-৪৭৭৭২১০০৫, ০২-৪৭৭৭২১৩৮৩
ই-মেইলঃ dailytathaya@gmail.com
কপিরাইট © দৈনিক তথ্য । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত