নভেম্বরে সাগরে দুয়েকটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সোমবার চলতি মাসের আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদী পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক শামসুদ্দিন আহমেদ জানান, এ মাসে দিনের ও রাতের তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমবে। তবে গড় তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকবে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “নভেম্বরে স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে। বঙ্গোপসাগরে দুয়েকটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে; যার মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।”
গেল মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। ১ ও ২০ অক্টোবর সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়। এরমধ্যে তা ঘনীভূত হয়ে দুটি নিম্নচাপও হয়েছে।
নভেম্বরের প্রথমদিনও লঘুচাপ ছিল। সাগরে তিন নম্বর সতর্কতা দেখাতে বলে। সোমবার সতর্ক সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়।
আবহাওয়াবিদরা বলছেন, নভেম্বর মাসে রাতের তাপমাত্রা কমতে থাকবে। ডিসেম্বরের শেষার্ধে দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
হেমন্তে সন্ধ্যা-রাত ও ভোরে কুয়াশা থাকা বা হালকা বৃষ্টি অস্বাভাবিক কিছু নয়। নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে শীতালু ভাব বাড়বে। সে সময় উত্তুরে হাওয়া না বইলেও মধ্য কার্তিকে ঝিরঝিরে বৃষ্টি থাকলে শীতের অনুভূতি বাড়িয়ে দেয়।
জানতে চাইলে আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা জানান, অক্টোবর-নভেম্বরে এ ধরনের লঘুচাপ সৃষ্টি হয়। এ সময় ঘূর্ণিঝড়েরও শঙ্কা থাকে।
তিনি জানন, কয়েকদিন বৃষ্টিও ছিল। তা কেটে গেছে। ইতোমধ্যে শীতের অনুভূতিও বাড়ছে। ডিসেম্বরে শীতের আবহ বিরাজ করবে স্বাভাবিকভাবে।
৩১ অক্টোবর দেশের সবনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায় ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ এস এম নজরুল ইসলাম
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ শেখ তৌহিদুল ইসলাম
বার্তা সম্পাদকঃ মো: হুমায়ুন কবীর
বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃ ৩১ বি কে রায় রোড,খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ বাড়ি নং-২৮, রোড নং-১৪, সোনাডাঙ্গা আ/এ (২য় ফেজ) খুলনা থেকে প্রকাশিত ও দেশ প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন, ৪০ সিমেট্রি রোড থেকে মুদ্রিত।
যোগাযোগঃ ০১৭১৩-৪২৫৪৬২
ফোন : ০২-৪৭৭৭২১০০৫, ০২-৪৭৭৭২১৩৮৩
ই-মেইলঃ dailytathaya@gmail.com
কপিরাইট © দৈনিক তথ্য । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত