৭ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, সোমবার,সকাল ৬:৪৭

শিরোনাম
খুলনায় ১৯ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা ও আর্থিক সুবিধা প্রদান সিএসএস মাইক্রোফাইন্যান্স প্রোগ্রাম’র খুলনার সেনের বাজার সিএসএস কার্যালয়ে রেভারেন্ড পল মুন্সী স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প খুলনায় “মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা” অনুষ্ঠিত খুলনায় “৫ বছরের জন্য শিশু কল্যাণে যৌথ পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা” ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু নগরীতে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর গোলাগুলি, পলাশসহ গ্রেপ্তার ১১ খুলনায় পদ্মা ব্যাংকে জমানো অর্থ ফেরত না পেয়ে বিপাকে গ্রাহকরা, ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ সকল শহীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার বিনম্র শ্রদ্ধা

দলিত ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অধিকার আদায়ে জেলা আ’লীগ নেতৃবৃন্দকে স্মারকলিপি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১০, ২০২৩

  • শেয়ার করুন

তথ্য প্রতিবেদক : প্রান্তিক জনগোষ্টির সামাজিক ক্ষমতায়ন ও সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিতে
৮ দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে খুলনা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব শেখ হারুনুর রশীদের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে এই দাবি সমূহ অন্তর্ভূক্তি লক্ষ্যে এই স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
দলিত ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার আদায়ে গঠিত ওয়ার্কিং গ্রুপের আহবায়ক সিলভি হারুনের নেতৃত্বে আজ রোববার দুপুরে জেলা পরিষদ কার্যালয়ে দলিত ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ৮ দফা দাবী সম্বলিত স্মারকলিপি জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতির কাছে তুলে ধরা হয়।


জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি তার বক্তৃতায় পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠির এই ন্যায্য দাবি সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে তুলে ধরার আশ্বাস প্রদান করেন।
তিনি বলেন, সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষও এই দেশের নাগরিক। তাদের সবধরনের সুযোগ সুবিধা ভোগ করার অধিকার রয়েছে। তারা যেনো পিছিয়ে না থাকে সে জন্য আওয়ামীলীগ সরকার কাজ করছে।
পরবর্তীতে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট সুজিত অধিকারীর কাছেও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
স্মারকলিপিতে দাবীগুলোর মধ্যে বৈষম্য নিরোধ আইন কার্যকর করা এবং এতে দলিত জনগোষ্ঠীর কথা উল্লেখ করা। আসন্ন দ্বাদশ সংসদে প্রতিশ্রুত সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করা। জাতীয় সংসদে ও স্থানীয় সরকার এ আসন সংরক্ষণের পাশাপাশি স্টান্ডিং কমিটিতে দলিতদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা ও সংসদীয় ককাস গঠন করা। সমাজকল্যান মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া/অনগ্রসর জনগোষ্ঠী কারা তা সুনির্দিষ্ট করা এবং পিছিয়ে পড়া/অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর তালিকায় দলিত উল্লেখ করা। দলিত ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ঝরে পরা রোধে, উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত নিরবিচ্ছিন্ন শিক্ষা অব্যাহত রাখতে শিক্ষা ঋণ চালু করা। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা তৈরী এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্দেশ্যে দলিত এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বিনিয়োগ তহবিল (সহজ শর্তে ঋণ) গঠন করা। মেডিকেল ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় গুলিতে দলিত দের জন্য এবং সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভায় হরিজন জনগোষ্ঠীর কোটা বরাদ্দ করা। জন্য চাকরি নীতি যুগোপযোগী করাসহ সকল প্রতিষ্ঠানে চাকুরি স্থায়ী করা এবং ঘোষিত প্রঙ্গাপন অনুসারে ঝাড়ুদার/ক্লিনার/সুইপার পদে মোট নিয়োগের ৮০% হরিজন জনগোষ্ঠীর কোটার সঠিক বাস্তবায়ন করা এবং আউটসোর্সিং পদ্ধতি বাতিল করা।
এসময় ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্য ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মানবাধিকার কর্মী ইসরাত নূয়েরী হোসেন মুমু, অরুণ দাশ প্রমুখ।

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন