১৬ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, বুধবার,রাত ১:১৭

শিরোনাম
খুলনায় প্রাথমিক বিদ্যালয় সবুজায়নে পরিকল্পনা প্রনয়ণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত খুলনার জমিদার বাড়ী দখল ও জীবননাশের হুমকির বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন সাড়ে ৪১ কোটি টাকার মুনাফা অর্জন মোংলা বন্দরের খুলনায় ১৯ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা ও আর্থিক সুবিধা প্রদান সিএসএস মাইক্রোফাইন্যান্স প্রোগ্রাম’র খুলনার সেনের বাজার সিএসএস কার্যালয়ে রেভারেন্ড পল মুন্সী স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প খুলনায় “মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা” অনুষ্ঠিত খুলনায় “৫ বছরের জন্য শিশু কল্যাণে যৌথ পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা” ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ’র খুলনায় ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ২ দিনব্যাপী “শিশু কল্যাণে পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর সমাপনী অনুষ্ঠিত শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে খুলনায় এনসিপি’র কার্যক্রম শুরু

নলিয়ানে শুটকি মাছসহ আটক কার্গো আটক করে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ

প্রকাশিত: আগস্ট ১৩, ২০২৪

  • শেয়ার করুন

তথ্য প্রতিবেদক, খুলনা : সুন্দরবনের মধ্যে অবৈধভাবে শুকানো চিংড়িসহ আটক ভারত ফেরত কার্গো আটক করে তা ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের নলিয়ান স্টেশন কর্মকর্তা মোঃ তানজিলুর রহমানের বিরুদ্ধে। কার্গোর পরিবর্তে তিনি মামলায় ট্রলার উল্লেখ করে দুইজনকে আসামী করে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত দাকোকে তিনি মামলাটি দায়ের করেন।


সূত্র জানিয়েছে, যাদের মাছ তাদের আটক না করে নিরীহ শ্রমিক শহিদুল সরদার ও আবু বাক্কার সানা ওরফে সাইফুলকে চালান দেয়া হয়। সুন্দরবনের মধ্যে অবৈধভাবে মাছ শুকানোর সাথে সাথে জড়িত রয়েছেন কয়রা উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম ও সদর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য লুৎফর রহমান। তবে তারা দুই জনই বর্তমানে পলাতক রয়েছেন।
সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ জুলাই বিকালে শিবসা নদী থেকে একটি কার্গো আটক করে বন বিভাগের নলিয়ান স্টেশন কর্মকর্তা মোঃ তানজিলুর রহমান। এই কার্গোতে ১৫ বস্তা (৩০০ কেজি) শুটকি চিংড়ি বহন করছিলো শহিদুল ও সাইফুল নামের দুই শ্রমিক। কার্গোর ভিতরে সামনের পাটাতনের পাশে গ্রাফির চেইনের বক্সের মধ্যে ১৫ বস্তা চিংড়ি লুকিয়ে খুলনার আনার সময় তারা আটক হয়।
পরবর্তীতে বিশাল অর্থের বিনিময়ে কার্গোটিকে ছেড়ে দিয়ে একটি ট্রলার আটক দেখান স্টেশন কর্মকর্তা তানজিলুর রহমান। ওই সময় সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে বন বিভাগের ওই কর্মকর্তা তানজিলুর বলেন, শুটকি মাছের প্রকৃত মালিকের নাম জানতে পেরেছি, তাদেরকেও আইনের আওতায় আনা হবে। তবে তাদেরকে আর আটক বা মামলার আসামী করেননি তিনি।
এদিকে কার্গোকে ট্রলার হিসেবে দেখানোর বিষয়ে তিনি বলেন, কোন কার্গো আমরা আটক করিনি। শুটকি চিংড়ি মাছ পাওয়া গেছে একটি ছোট ট্রলারে। তাই মামলায় ট্রলার উল্লেখ করা হয়েছে। অর্থের বিনিময়ে কার্গো ছেড়ে দেয়ার বিষয়টিও অস্বীকার করেন তিনি। তানজিলুর রহমান বলেন, আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

 

 

ভাল লাগলে শেয়ার করুন
  • শেয়ার করুন